ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশিসহ বিশ্ববাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশিসহ বিশ্ববাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
অশ্রুসিক্ত বিদায়: নজিরবিহীন জনসমুদ্রে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা সম্পন্ন
অশ্রুসিক্ত বিদায়: নজিরবিহীন জনসমুদ্রে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা সম্পন্ন
ধ্বংস-প্রতিশোধ নয়; ভালবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি : তারেক রহমান
ধ্বংস-প্রতিশোধ নয়; ভালবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি : তারেক রহমান
অপারেশন ডেভিল হান্ট’ ফেজ-২ : দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নতি
অপারেশন ডেভিল হান্ট’ ফেজ-২ : দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নতি
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জনে কাজ করছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জনে কাজ করছে : প্রধান উপদেষ্টা
মরিশাসের বাংলাদেশ মিশনে খোলা হয়েছে শোকবই
মরিশাসের বাংলাদেশ মিশনে খোলা হয়েছে শোকবই
পহেলা জানুয়ারি সারাদেশের স্কুল শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হবে : এনসিটিবি চেয়ারম্যান
ডেভিল হান্ট ফেজ-২ এ ৫০৭ জন গ্রেফতার
ডেভিল হান্ট ফেজ-২ এ ৫০৭ জন গ্রেফতার
ঢাকা, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস): গত ২৪ ঘণ্টায় অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২ এ ৫৭০ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযানে মোট ১৭টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পুলিশ সদরদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ (বুধবার) এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, পুলিশি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২৯ হাজার ১৩৭টি মোটরসাইকেল এবং ৩২ হাজার ৬৫টি গাড়ি তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিকালে ২৭২টি অবৈধ মোটরসাইকেল আটক করা হয়।
২ জানুয়ারি পরিবেশ অধিদপ্তরের পূর্বনির্ধারিত নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
২ জানুয়ারি পরিবেশ অধিদপ্তরের পূর্বনির্ধারিত নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে রংপুর সিটি করপোরেশনের গভীর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে রংপুর সিটি করপোরেশনের গভীর শোক
গণতন্ত্র উত্তরণে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অনিবার্য
গণতন্ত্র উত্তরণে বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অনিবার্য
গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া  
গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া  
খালেদা জিয়া : তাঁর তুলনা তিনি নিজেই
খালেদা জিয়া : তাঁর তুলনা তিনি নিজেই
মুক্তিযোদ্ধা খালেদা জিয়া
মুক্তিযোদ্ধা খালেদা জিয়া
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বড় উৎস হতে পারে খনিজ সম্পদ
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বড় উৎস হতে পারে খনিজ সম্পদ
মো. জহির উদ্দিন বাবর ঢাকা, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস): বাংলাদেশে যথেষ্ট প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে। কিন্তু প্রয়োজনীয় উদ্যোগ, মূলধন এবং প্রযুক্তির অভাবে প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। খনিজ সম্পদ অনুসন্ধান ও উত্তোলনে সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলে তা দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম প্রধান উৎসে পরিণত হতে পারে।  সম্ভাবনাময় এই খনিজ সম্পদ এখনো অনেকাংশেই অব্যবহৃত রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রাকৃতিক সম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম। যে দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ যত বেশি, সে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্ভাবনাও তত বেশি। দেশের শ্রম, মেধা, মূলধন ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব। তাই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং এর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করা জরুরি। বাংলাদেশে খনিজ সম্পদের মধ্যে রয়েছে- কয়লা, পিট, কঠিন শিলা, সাধারণ পাথর বা বালু মিশ্রিত পাথর, সিলিকা বালু, সাদামাটি, খনিজ বালু, চুনাপাথর, ধাতব খনিজ ও লোহার আকরিক। প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ। প্রাকৃতিক সম্পদ অনুসন্ধান ও গবেষণার জন্য দেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের (জিএসবি) হিসাব অনুযায়ী, দেশে প্রাকৃতিকভাবে মজুত খনিজ সম্পদের মূল্য ২ দশমিক ২৬ ট্রিলিয়ন (২ লাখ ২৬ হাজার কোটি) ডলারের বেশি। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৪১ দশমিক ৯৭ ট্রিলিয়ন (২ কোটি ৪১ লাখ ৯৭ হাজার ৩০০ কোটি) টাকা। তবে জিএসবির এ হিসাবে দেশে মজুত প্রাকৃতিক গ্যাসের মূল্যকে ধরা হয়নি। জিএসবির হিসাবের সঙ্গে প্রাকৃতিক গ্যাসের মূল্যকে বিবেচনায় নেওয়া হলে দেশে মজুত খনিজ সম্পদের মূল্য আরও কয়েক ট্রিলিয়ন ডলার বাড়বে। খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর (বিএমডি) উপ-পরিচালক মো. মাহফুজুর রহমান বাসসকে বলেন, ‘দেশে আবিষ্কৃত উল্লেখযোগ্য খনিজ সম্পদের মধ্যে কয়লা, কঠিন শিলা, সাধারণ পাথর বা বালু মিশ্রিত পাথর, সিলিকা বালু ও সাদামাটি উত্তোলন করা হয়ে থাকে। নদী ও উপকূলীয় এলাকা কক্সবাজার, যমুনা নদী ও ব্রহ্মপুত্র নদে খনিজ বালি আছে। বড় নদীগুলোতে আছে মূল্যবান খনিজ বালি। এটি উত্তোলনে পর্যাপ্ত উদ্যোগ নেই। তবে সাদামাটি স্থানীয়ভাবে কিছুটা উত্তোলন হচ্ছে। সঙ্গে কিছু কাচবালিও উত্তোলন হচ্ছে।’ জিএসবি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশে আবিষ্কৃত খনিজ সম্পদের যে আর্থিক মূল্যমান নিরূপণ করা হয়েছে, তা মূলত মজুত থেকে পাওয়া ধারণাগত একটি সংখ্যা। সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা সম্ভব হলে খনিজ সম্পদের পরিমাণ যেমন বাড়বে, তেমনি এ সম্পদের যথাযথ আকার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। পাশাপাশি বাজারমূল্য অনুযায়ী সম্পদের প্রকৃত আর্থিক মূল্যমান নিরূপণ করা সম্ভব হবে। এ প্রসঙ্গে জিএসবি উপ-পরিচালক মো. আলী আকবর বাসসকে বলেন, দেশের অধিকাংশ খনিজ সম্পদের আবিষ্কারক ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর বা জিএসবি। খনিজ সম্পদের আরও অনুসন্ধান ও গবেষণা বাড়ানো প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। জিএসবি সূত্রে জানা গেছে, দেশে আবিষ্কৃত খনিজ সম্পদের মধ্যে কয়লা রয়েছে ৭ হাজার ৮০৩ মিলিয়ন টন। জিএসবি আবিষ্কৃত কয়লা ক্ষেত্র সমূহের মধ্যে শুধু বড়পুকুরিয়া থেকে কয়লা উত্তোলন করা হচ্ছে। উত্তোলিত কয়লা দিয়ে ৫২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। দিঘিপাড়া ও খালাশপীর কয়লা ক্ষেত্রের ফিজিবিলিটি স্টাডি সম্পন্ন করা হয়েছে। এছাড়া চুনাপাথর রয়েছে ২ হাজার ৫২৭ কোটি টন। টন প্রতি ৩০ ডলার হিসেবে এ অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭৫ হাজার ৮১০ কোটি ডলার। কঠিন শিলা আছে ২০ কোটি ১০ লাখ টন, যার আর্থিক মূল্যমান ৫৪২ কোটি ডলার। ২৩ কোটি টন সাদামাটির মূল্য ২ হাজার ৯৯০ কোটি ডলার। কাচবালি আছে ৫১১ কোটি ৭০ লাখ টন, যার মূল্য ৬ হাজার ১৪০ কোটি ডলার। ২২০ কোটি টন নুড়িপাথরের মূল্যমান ৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলার এবং সাড়ে ৬২ কোটি টন লৌহের মূল্য ৬ হাজার ৮৮০ কোটি ডলার। জিএসবি’র হিসাব মতে, দেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহের মধ্যে রয়েছে-সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, দিনাজপুর, রংপুর, জয়পুরহাট, নেত্রকোণা, ময়মনসিংহ, শেরপুর, কক্সবাজার, কুমিল্লা, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা। দেশে ৫টি কয়লাক্ষেত্রের মধ্যে জিএসবি ১৯৮৫ সালে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া আবিষ্কার করে। এতে কয়লা মজুত আছে ৩৯০ মিলিয়ন টন। দিনাজপুর দিঘীপাড়া কয়লাখনিটি জিএসবি ১৯৯৫ সালে আবিষ্কার করে। এতে ৭০৬ মিলিয়ন টন কয়লা মজুত আছে। জিএসবি ১৯৮৯ সালে রংপুরের খালাশপীর কয়লা খনি আবিষ্কার করে। যেখানে ৬৮৫ মিলিয়ন টন কয়লা মজুত রয়েছে।  বিশ্বের অন্যতম খনিজ সম্পদ কোম্পানি ‘বিএইচপি মিনারেলস’ ১৯৯৭ সালে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী কয়লাখনিটি আবিষ্কার করে। এতে ৫৭২ মিলিয়ন টন কয়লা মজুত রয়েছে। এছাড়া ১৯৫৯ সালে জিএসবি আবিষ্কৃত কয়লাখনি জয়পুরহাটের জামালগঞ্জে ৫ হাজার ৪৫০ মিলিয়ন টন কয়লা মজুত রয়েছে। দিনাজপুরের পার্বতীপুরে মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি রয়েছে। আর সাধারণ পাথর বা বালি মিশ্রিত পাথর কোয়ারি রয়েছে সিলেটে ৮টি, সুনামগঞ্জে ২টি, পঞ্চগড়ে ১৯টি, লালমনিরহাটে ১১টি এবং পার্বত্য জেলা বান্দরবানে ১০টি। এসব স্থানে মোট ১ হাজার ৯৬৬ হেক্টর আয়তনে পাথর বা বালু মিশ্রিত পাথর রয়েছে। এছাড়া সিলিকা বালু রয়েছে-সিলেটে ৩টি, মৌলভীবাজারে ৫২টি এবং হবিগঞ্জে ২৩টি। এসব স্থানে ৩৩২ হেক্টর আয়তনে সিলিকা বালু রয়েছে। খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর (বিএমডি) উপ-পরিচালক মো. মাহফুজুর রহমান বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে অনেক ধরনের খনিজ সম্পদ থাকতে পারে, তবে কি ধরনের খনিজ রয়েছে তার সম্ভাবনা সম্পর্কে আরও বেশি বেশি স্টাডি প্রয়োজন।  তিনি বলেন, চীনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কয়লা উত্তোলনে অনেক দুর্ঘটনার কথা শোনা যায়, কিন্তু বাংলাদেশে কয়লা উত্তোলনে আলোচিত কোনো দুর্ঘটনা নেই। তাই আরও বেশি হারে কয়লা উত্তোলন করা যেতে পারে। আমাদের দেশে কয়লা উত্তোলন কম। তিনি আরও বলেন, সাধারণ বালিও একটি খনিজ সম্পদ, বালি থেকে প্রতি বছর কয়েক হাজার কোটি টাকা আয় হয়। চুনাপাথর মজুদের বিষয়ে জিএসবি জানিয়েছে, দেশে সবচেয়ে বেশি চুনাপাথর মজুত রয়েছে উত্তরের জেলা নওগাঁয়। জেলার তাজপুর, বদলগাছি, ভগবানপুরে ২৫ হাজার মিলিয়ন টনের বেশি চুনাপাথর মজুদ রয়েছে। এছাড়া জয়পুরহাট জেলার জয়পুরহাট সদরে ২৭০ মিলিয়ন টন, পাঁচবিবি উপজেলায় ৫ কোটি ৯০ লাখ টন এবং সুনামগঞ্জের বাঘালীবাজারে ১ কোটি ৭০ লাখ টন, টেকেরঘাটে ১ কোটি ২৯ লাখ টন ও লালঘাটে ১ কোটি ২৯ লাখ টন চুনাপাথরের মজুত রয়েছে। খনিজ সম্পদ হিসেবে মূল্যবান সাদামাটি রয়েছে টাঙ্গাইলের মধুপুরে সাড়ে ১২ কোটি টন, হবিগঞ্জের মাধবপুরে ৬ কোটি ৮০ লাখ টন, নেত্রকোনার বিজয়পুরে আড়াই কোটি টন। দেশের ছয় জেলায় বিপুল পরিমাণ নুড়িপাথর মজুদের কথা জানিয়েছে সংস্থাটি। এসব জেলায় নুড়িপাথরের মোট মজুদের পরিমাণ ২২০ কোটি টন। দিনাজপুরের হাকিমপুরে আকরিক লৌহ মজুত রয়েছে ৬৫ কোটি টন। এছাড়া কাচবালির মজুত রয়েছে ৩ হাজার ২০০ কোটি টনের বেশি। এসব খনিজ সম্পদ আহরণ ও সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বড় উৎস হতে পারে।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৩.১৯ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৩.১৯ বিলিয়ন ডলার
৩০ লাখের বেশি করদাতা ই-রিটার্ন দাখিল করেছে
৩০ লাখের বেশি করদাতা ই-রিটার্ন দাখিল করেছে
জাতীয় কাবাডি চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্ব শুরু
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
ধ্বংস-প্রতিশোধ নয়; ভালবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি : তারেক রহমান
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৩.১৯ বিলিয়ন ডলার
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ঢাবি ছাত্রদলের শোক
ডেভিল হান্ট ফেজ-২ এ ৫০৭ জন গ্রেফতার
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বড় উৎস হতে পারে খনিজ সম্পদ
জুলাইযোদ্ধা শফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে জামায়াত আমিরের শোক
মরিশাসের বাংলাদেশ মিশনে খোলা হয়েছে শোকবই
আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য উন্নতি: উত্তরাঞ্চলের মানুষের জন্য স্বস্তি এসেছে
তারেক রহমান নিজ হাতে মাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করলেন 
অপারেশন ডেভিল হান্ট’ ফেজ-২ : দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নতি
১০
আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য উন্নতি: উত্তরাঞ্চলের মানুষের জন্য স্বস্তি এসেছে
আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য উন্নতি: উত্তরাঞ্চলের মানুষের জন্য স্বস্তি এসেছে
মো. মামুন ইসলাম রংপুর, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস): আজ মঙ্গলবার আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। তাপমাত্রা আট ডিগ্রি থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হওয়ায় এবং সকাল থেকে সূর্যের আলো উত্তরাঞ্চলের মানুষের জন্য স্বস্তি বয়ে এনেছে। গত এক সপ্তাহ ধরে হাড় কাঁপানো শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়ার পর আজ সকাল থেকে রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়ার মধ্যে ঘরবাড়ি ছেড়ে নিজেদের পছন্দের জায়গায় যেতে পেরে এই অঞ্চলের সর্বস্তরের মানুষ আনন্দ প্রকাশ করেছেন। উত্তরাঞ্চলের বেশিরভাগ অংশে তাপমাত্রা ছিল গড়ে আট থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপরিবর্তিত রয়েছে বা সামান্য হ্রাস পেয়েছে। তবে, সকাল থেকে ঘন কুয়াশা ও মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশে সূর্য ওঠার সাথে সাথে সামগ্রিক আবহাওয়া পরিস্থিতিতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।  এর আগে, গত সাত দিনে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকার কারণে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান হ্রাস পেয়ে আবহাওয়ার ব্যাপক অবনতি ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সকাল থেকে সড়ক ও মহাসড়কে যানবাহন চলাচল এবং কৃষিক্ষেত্র, ব্যবসা কেন্দ্র, বাজার, হাটবাজার, বাসস্ট্যান্ড, টার্মিনাল এবং রেলস্টেশনে কার্যক্রম গতিশীল হয়েছে। রংপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবহাওয়াবিদ মো. মোস্তাফিজার রহমান আজ রাতে বাসসকে জানান, আজ এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সামান্য ওঠানামা করেছে এবং ১২ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রয়েছে। তিনি বলেন, “তাপমাত্রা গতকালের তুলনায় আজ বিকেল ৩টায় সর্বনিম্ন আট থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ২১.৫ থেকে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। ফলে আজ তাপমাত্রার ব্যবধান ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পরিলক্ষিত হয়েছে।” ফলে, ঠান্ডার তীব্রতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আগামী কয়েকদিন দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য ওঠানামা করতে পারে।”  আজ সকাল ৯টায় রেকর্ড করা সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রংপুরে ১২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিনাজপুরে ১২.১ ডিগ্রি, সৈয়দপুরে ১২.৫ ডিগ্রি, তেঁতুলিয়ায় ১২.৪ ডিগ্রি, ডিমলায় ১৩ ডিগ্রি, রাজারহাটে ১২.২ ডিগ্রি, ঠাকুরগাঁওয়ে ১২.৪ ডিগ্রি, লালমনিরহাটে ১৩ ডিগ্রি এবং গাইবান্ধায় ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ বিকেল ৩টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রংপুরে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিনাজপুরে ২২.২ ডিগ্রি, সৈয়দপুরে ২৩ ডিগ্রি, তেঁতুলিয়ায় ২২.৭ ডিগ্রি, ডিমলায় ২২.৫ ডিগ্রি, রাজারহাটে ২২.২ ডিগ্রি, ঠাকুরগাঁওয়ে ২১.৮ ডিগ্রি, লালমনিরহাটে ২১.৫ ডিগ্রি এবং গাইবান্ধায় ২২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতির পর, সাধারণ মানুষ এবং কৃষক ও দিনমজুররা আজ থেকে প্রত্যন্ত চরাঞ্চল সহ সর্বত্র স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করেছেন। জেলা প্রশাসন, বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন, ব্যবসায়ী সংগঠন এবং ধনী ব্যক্তিরা শীতার্ত মানুষের মধ্যে গরম কাপড় বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন। বাসস-এর সাথে আলাপকালে, রংপুর অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, আবহাওয়ার উন্নতি অব্যাহত থাকলে শীতকালীন ফসল এবং বোরো ধানের চারা উৎপাদনে কোনও প্রভাব পড়বে না। তিনি বলেন, “জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে আবহাওয়ার ধরনে আচরণগত পরিবর্তনের কারণে, সকাল ও বিকেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং হ্রাস পায়। আর এ কারণেই ফসলের বেড়ে ওঠা উদ্ভিদের বৃদ্ধি প্রভাবিত হচ্ছে না।” গ্রামীণ ও নদীতীরবর্তী চরাঞ্চল থেকে আজ আসা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, রংপুর, নীলফামারী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড় জেলার মানুষের দুর্ভোগ আজ কমেছে।
ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ 
ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ 
নরসিংদীতে ১৪৩ বস্তা জিরা জব্দ, আটক ১ 
নরসিংদীতে ১৪৩ বস্তা জিরা জব্দ, আটক ১ 
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১২০ জন
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১২০ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১১১ জন হাসপাতালে ভর্তি 
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১১১ জন হাসপাতালে ভর্তি 
বিএমইউতে গবেষকদের গবেষণার অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
বিএমইউতে গবেষকদের গবেষণার অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১১৪ জন হাসপাতালে ভর্তি 
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১১৪ জন হাসপাতালে ভর্তি 
রাজশাহীতে ভ্যানচালক হত্যা মামলার ৬ আসামি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে ভ্যানচালক হত্যা মামলার ৬ আসামি গ্রেপ্তার
রাজশাহী, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ (বাসস): জেলার বাগমারা উপজেলায় ভ্যানচালক ফারুককে প্রকাশ্যে হত্যা মামলার মূলহোতা এজাহারনামীয় ১ নং আসামিসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৫।  আজ বুধবার র‌্যাব-৫ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতি ১ নং আসামি রেজাউল করিম (৪৭), মতিন (৪০), রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক ড্রাইভার (৪০), আসাদুল ইসলাম (৩৬), হাবিবুর রহমান (৫৫) ও আ. হান্নান (৩৮)। আসামিরা সবাই বাগমারা উপজেলার বাসিন্দা।  র‌্যাব জানায়, মামলার বাদী মোসলেম সরদার (৫৪) এর ছেলে ওমর ফারুক পেশায় একজন ভ্যান চালক। চলতি মাসের ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় রাজশাহী জেলার বাগমারা থানাধীন ভবানীগঞ্জ সিএনজি স্ট্যান্ডে তার ব্যবহৃত ভ্যান গাড়ি নিয়ে অবস্থান করলে এজাহারনামীয় আসামিরা চোর সন্দেহে তাকে আটক করে। এরপর ২০ থেকে ২৫ জন সংঘবদ্ধভাবে তাকে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে লোহার রড দিয়ে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে ফারুককের চার হাত-পায়ে লোহার পেরেক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়।  এ ঘটনায় ভিকটিমের পিতা বাদী হয়ে রাজশাহী জেলার বাগমাড়া থানায় ১২ জন এজাহারনামীয় ও ১০/১৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলার আসামিদেরকে গ্রেফতারের অভিযানে নামে র‌্যাব। এর ধারাবাহিকতায়, র‌্যাব-৫, সদর কোম্পানী, সিপিসি-২, নাটোর এর যৌথ আভিযানিক দল গোপন সংবাদ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে নাটোর জেলার সদর থানাধীন বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকাগামী হাইওয়ে র‌্যাবের আভিযানিক দল চেকপোস্ট পরিচালনা করে হত্যা মামলার মূলহোতা এজাহারনামীয় ১ নং আসামি সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতিসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা ঘটনার সাথে তার সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।  
শিল্পকলায় আগামীকাল মঞ্চায়িত হবে যাত্রাপালা ‘প্রেমের সমাধি তীরে’
শিল্পকলায় আগামীকাল মঞ্চায়িত হবে যাত্রাপালা ‘প্রেমের সমাধি তীরে’
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ১১১তম জন্মবার্ষিকীতে শিল্পকলার শ্রদ্ধাঞ্জলি
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ১১১তম জন্মবার্ষিকীতে শিল্পকলার শ্রদ্ধাঞ্জলি
ব্রিজিত বারদো: সব ছেড়ে প্রাণীদের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করা পর্দার দেবী
ব্রিজিত বারদো: সব ছেড়ে প্রাণীদের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করা পর্দার দেবী
শিল্পকলায় আগামীকাল মঞ্চায়িত হবে যাত্রাপালা ‘মেঘে ঢাকা তারা’ এবং ‘হাসি হাটে কান্না’
শিল্পকলায় আগামীকাল মঞ্চায়িত হবে যাত্রাপালা ‘মেঘে ঢাকা তারা’ এবং ‘হাসি হাটে কান্না’
চবিতে বেগম খালেদা জিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
চবিতে বেগম খালেদা জিয়ার গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে ঢাবি প্রশাসনের বিশেষ পরিবহন ব্যবস্থা
বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে ঢাবি প্রশাসনের বিশেষ পরিবহন ব্যবস্থা
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার : ঢাবি সাদা দল
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার : ঢাবি সাদা দল
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ফোরামের কালো ব্যাজ ধারণ
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ফোরামের কালো ব্যাজ ধারণ
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বেরোবি উপাচার্যের শোক
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বেরোবি উপাচার্যের শোক
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বেরোবি উপাচার্যের শোক
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বেরোবি উপাচার্যের শোক
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে নোবিপ্রবি উপাচার্যের শোক
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে নোবিপ্রবি উপাচার্যের শোক

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০১ জানুয়ারি, ২০২৬
বিপিএল সূচিতে পরিবর্তন, চট্টগ্রামে হচ্ছেনা কোন ম্যাচ
বিপিএল সূচিতে পরিবর্তন, চট্টগ্রামে হচ্ছেনা কোন ম্যাচ
টি২০ বিশ্বকাপ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের জন্য আফগানিস্তান দল ঘোষণা
টি২০ বিশ্বকাপ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের জন্য আফগানিস্তান দল ঘোষণা
টি২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে কাজ করবেন মালিঙ্গা
টি২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে কাজ করবেন মালিঙ্গা
বিগ ব্যাশ থেকে ছিটকে গেলেন শাহিন আফ্রিদি
বিগ ব্যাশ থেকে ছিটকে গেলেন শাহিন আফ্রিদি
সারাদেশে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে শীতের অনুভূতি বিরাজমান থাকতে পারে
সারাদেশে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে শীতের অনুভূতি বিরাজমান থাকতে পারে
২০২৫ সালে বিশ্বজুড়ে ভাঙল তাপমাত্রার রেকর্ড
নীলফামারীতে জেঁকে বসেছে শীত
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তারকামানের হোটেলগুলো বাতিল করেছে থার্টি ফার্স্ট নাইটের আয়োজন
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তারকামানের হোটেলগুলো বাতিল করেছে থার্টি ফার্স্ট নাইটের আয়োজন
রূপকথায় ভরা নীলসাগর
রংপুর চিড়িয়াখানায় বাঘের দুই শাবককে দেখতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়
শেরপুরে কৃষক সেবা কেন্দ্রের উদ্বোধন
শেরপুরে কৃষক সেবা কেন্দ্রের উদ্বোধন
চলতি মৌসুমে বগুড়ায় ব্যাপক পরিসরে আলু চাষ
দিনাজপুরে রঙিন ফুলকপি’র প্রদর্শনী