বিজয় দিবসে সর্বাধিক পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং, বিশ্বরেকর্ড গড়ার প্রত্যয় বাংলাদেশের
বিজয় দিবসে সর্বাধিক পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং, বিশ্বরেকর্ড গড়ার প্রত্যয় বাংলাদেশের
বিটিভি-বেতারে সিইসির তফসিল-সংক্রান্ত ভাষণ রেকর্ড ১০ ডিসেম্বর
বিটিভি-বেতারে সিইসির তফসিল-সংক্রান্ত ভাষণ রেকর্ড ১০ ডিসেম্বর
আগামী মার্চ থেকে পাবনা-ঢাকা সরাসরি চলবে রেল
আগামী মার্চ থেকে পাবনা-ঢাকা সরাসরি চলবে রেল
বেগম রোকেয়া নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের মূলে আঘাত হেনেছিলেন: তারেক রহমান
বেগম রোকেয়া নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের মূলে আঘাত হেনেছিলেন: তারেক রহমান
শ্রম খাতে সাফল্য অর্জনের মাধ্যমে নতুন মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করেছে সরকার : শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা
শ্রম খাতে সাফল্য অর্জনের মাধ্যমে নতুন মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করেছে সরকার : শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা
বিশেষ কেউ ভালো, বাকি সবাই খারাপ এটি গণতন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক: তারেক রহমান 
বিশেষ কেউ ভালো, বাকি সবাই খারাপ এটি গণতন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক: তারেক রহমান 
৭ ডিসেম্বরের পর সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল : ইসি আনোয়ারুল
দুর্নীতি লাখো মানুষের জীবনকে দমবন্ধ করে ফেলেছে : তারেক রহমান
দুর্নীতি লাখো মানুষের জীবনকে দমবন্ধ করে ফেলেছে : তারেক রহমান
ঢাকা, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দুর্নীতি লাখো মানুষের প্রতিদিনের জীবনকে দমবন্ধ করে ফেলেছে। তিনি বলেন, ‘খাবারের দাম কেন বাড়ে, স্কুলে ভালো পড়াশোনা কেন মেলে না, রাস্তায় নিরাপত্তা কেন নেই, সব কিছুর পিছনে একটাই কারণ তা হলো- দুর্নীতি।’ আজ মঙ্গলবার সকালে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দুর্নীতির বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন তারেক রহমান। পাশাপাশি আগামীতে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিএনপি কী ধরনের পদক্ষেপ নেবে সেসকল বিষয় নিয়েও লেখেন তিনি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুর্নীতি কীভাবে বাংলাদেশকে পঙ্গু করে দিচ্ছে- তা বুঝতে দূরে যাওয়ার দরকার নেই। মেধার ভিত্তিতে চাকরি খুঁজতে বের হওয়া একজন গ্র্যাজুয়েটের সঙ্গে কথা বললেই বুঝবেন। মাসের পর মাস ধরে একটি সাধারণ সরকারি সেবা পেতে হিমশিম খাওয়া কৃষকের দিকে তাকান। হাসপাতালে গিয়ে এক তরুণের পরিবার কীভাবে ভোগান্তিতে পড়ে, সেটা শুনুন। অথবা ব্যবসা বাঁচিয়ে রাখতে ঘুষ দিতে বাধ্য হওয়া উদ্যোক্তাদের ভোগান্তি দেখুন।’ বাংলাদেশে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই নতুন নয় উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, এটা বহু যুগের আলোচনার বিষয়। আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস আমাদের সেই সময়কার লড়াইয়ের কথা মনে করিয়ে দেয়, যখন বাংলাদেশ সত্যিকারের অগ্রগতি করেছিল। আর সেই সময়টা এসেছিল মূলত বিএনপির আমলেই।’ তারেক রহমান বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রশাসনে শৃঙ্খলা ফিরিয়েছিলেন। অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহার কমাতে পরিচ্ছন্ন সরকারি সেবা ও অর্থনীতিকে মুক্ত করার কাজে হাত দিয়েছিলেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সময়ে শুরু হয় সরকারি প্রতিষ্ঠানের আধুনিকায়ন। নতুন ক্রয় নীতিমালা, কঠোর আর্থিক আইন, শক্তিশালী অডিট ব্যবস্থা আর স্বচ্ছ নজরদারিও কার্যকর করা হয়।  তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ ছিল ২০০৪ সালে ‘দুদক’ গঠন। এটি এমন এক স্বাধীন কমিশন, যেখানে সরকার চাইলেই হস্তক্ষেপ করতে পারে না। বিশ্বব্যাংক, এডিবি সবাই বলেছিল- এটা বাংলাদেশের জবাবদিহিতার বড় অগ্রগতি।’ তিনি আরও বলেন, টিআইবি’র জরিপেও ২০০২ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে পরিস্থিতি উন্নতির চিত্র তুলে ধরা হয়। মানুষ নিজেরাই দুর্নীতি কমার কথা বলেছে। এটা কোনো গল্প নয়, তখনকার সংস্কারের প্রমাণ। তারেক রহমান বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে বাজেট নিয়ন্ত্রণ, অডিট, ব্যাংকিং ও মানি লন্ডারিং-বিরোধী আইন প্রণয়নের মাধ্যমে শক্তিশালী অর্থ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলে। প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র এবং নিয়মের মধ্যে সরকারি স্বচ্ছ ক্রয় নীতি চালু করে যা পরবর্তীতে দেশের সবচেয়ে বড় স্বচ্ছতার আইনের ভিত্তি তৈরি করে।  তিনি আরও বলেন, টেলিকম, মিডিয়া, বিমান পরিবহন খাতে উন্মুক্ত বাজার গড়ে তোলে প্রতিযোগিতা বাড়ানো হয়। ফলে দুর্নীতি কমে এবং জনগণের সুযোগ বাড়ে। এছাড়া, প্রশাসনের জটিলতা কমিয়ে এবং জবাবদিহিতা বাড়ানোর মাধ্যমে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশে এমন কিছু বড় পরিবর্তন ঘটেছে যার জন্য বিএনপি গর্ব করতে পারে। তারেক রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি কমানোর ধারাবাহিক রেকর্ড একমাত্র বিএনপিরই আছে।’ আগামী দিনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ আরও শক্তভাবে চালাতে বিএনপির কিছু পরিকল্পনা তুলে ধরেন তারেক রহমান। সেগুলো হল- ১. প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা: আদালত, দুদক, নির্বাচন কমিশন, সরকারি সেবা; কেউই যেন রাজনৈতিক চাপের মধ্যে না থাকে। ২. পুরোপুরি স্বচ্ছতা: উন্মুক্ত দরপত্র, সম্পদ বিবরণী, রিয়েল-টাইম অডিট এবং শক্তিশালী তথ্য অধিকার আইন। ৩. বিচার ও আইনশৃঙ্খলা সংস্কার: পেশাদার পুলিশিং, দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি ও ডিজিটাল তথ্য-প্রমাণ। ৪. ই-গভর্ন্যান্স: লাইসেন্স, জমি, পেমেন্ট; সব অনলাইনে এনে ঘুষের সুযোগ কমানো (বিশ্বমান অনুযায়ী ৩০-৬০% দুর্নীতি কমতে পারে)। ৫. হুইসলব্লোয়ার সুরক্ষা: অনিয়ম ফাঁস করতে যারা সাহস দেখায়, তাদের নিরাপত্তা প্রদান। ৬. নৈতিক শিক্ষা: স্কুল-কলেজ থেকেই সততার চর্চা পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভূক্ত করা। ৭. শক্তিশালী আর্থিক নজরদারি: ডিজিটাল ব্যয় ট্র্যাকিং ও স্বাধীন অডিট এবং সংসদের কঠোর তদারকি। তিনি উল্লেখ করেন, ‘বহু বছরের অব্যবস্থাপনার পর দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই কঠিন হবে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসই প্রমাণ করে, সৎ নেতৃত্ব, শৃঙ্খলা ও জনগণের সমর্থন থাকলে পরিবর্তন সম্ভব।’ তারেক রহমান বলেন, ‘জনগণ যদি দায়িত্ব দেয়—বিএনপি আবারও সেই লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত।’
নির্বাচনের দিনই গণভোট: সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে জামায়াত নেতৃত্বাধীন ৮ দল
নির্বাচনের দিনই গণভোট: সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে জামায়াত নেতৃত্বাধীন ৮ দল
গত ১৭ বছরে কোনো আসনেই সুষ্ঠু ভোট হয়নি: দুলু
গত ১৭ বছরে কোনো আসনেই সুষ্ঠু ভোট হয়নি: দুলু
পোস্টাল ভোট: নির্বাচনে নিয়োজিত ও সরকারি চাকরিজীবীরা ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন করতে পারবেন
পোস্টাল ভোট: নির্বাচনে নিয়োজিত ও সরকারি চাকরিজীবীরা ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন করতে পারবেন
সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি
সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি
আরব আমিরাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আরও ২৪ বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে : আসিফ নজরুল
আরব আমিরাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আরও ২৪ বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে : আসিফ নজরুল
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও বিচারপতিদের জন্য অবমাননাকর কনটেন্ট প্রচার করা যাবে না
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও বিচারপতিদের জন্য অবমাননাকর কনটেন্ট প্রচার করা যাবে না
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ২৭০ কোটি মানুষ পানি-সংকট থেকে মুক্ত: এডিবি 
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ২৭০ কোটি মানুষ পানি-সংকট থেকে মুক্ত: এডিবি 
ঢাকা, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস): গত এক যুগে চরম পানি-সংকট থেকে মুক্তি পেয়েছে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ২৭০ কোটি মানুষ। যা পুরো অঞ্চলের জনসংখ্যার ৬০ শতাংশেরও বেশি।  কিন্তু দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাওয়া পরিবেশগত অবক্ষয় এবং বড় ধরনের অর্থায়ন ঘাটতির কারণে এত বড় অর্জন হুমকির মুখে পড়েছে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) নতুন প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সোমবার প্রকাশিত ‘এশিয়ান ওয়াটার ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০২৫’-এ বলা হয়েছে, ২০১৩ সাল থেকে নতুন রাজনৈতিক অঙ্গীকার, লক্ষ্যভিত্তিক বিনিয়োগ এবং শাসন ব্যবস্থার সংস্কার এ অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করেছে। তবে প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, বাস্তুতন্ত্রের অবক্ষয়, জলবায়ু ঝুঁকি এবং পানিখাতে বিনিয়োগে বড় ধরনের ঘাটতি-এই তিন ধরনের চাপ কোটি কোটি মানুষকে আবারও পানিসংকটের দিকে ঠেলে দিতে পারে। এডিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দীর্ঘমেয়াদি পানি সুরক্ষা ধরে রাখতে প্রয়োজনীয় উপাদান জলাভূমি, নদী, ভূগর্ভস্থ জলাধার ও বন দ্রুত ধ্বংসের পথে। জলোচ্ছ্বাস, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং লবণাক্ততার আগ্রাসনের মত চরম আবহাওয়াজনিত ঝুঁকি পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। বিশ্বের মোট বন্যার ৪১ শতাংশই ঘটে এই অঞ্চলে। তার ওপর সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে দক্ষিণ-পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ার কিছু অঞ্চলে ভয়াবহ বন্যা আঘাত হেনেছে। এশিয়ান ওয়াটার ডেভেলপমেন্ট আউটলুক-এর হিসাব অনুযায়ী, ২০৪০ সাল পর্যন্ত পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিন (ওয়াশ) চাহিদা পূরণে ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার, অথবা বছরে ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন হতে পারে। এডিবির পানি ও নগর উন্নয়ন বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক নরিও সাইতো বলেন, এশিয়ার পানি পরিস্থিতির বাস্তবতায় দুটি ভিন্ন চিত্র রয়েছে। একদিকে পানি সুরক্ষা নিশ্চিতে বড় সাফল্য অর্জন, অন্যদিকে ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি সেই অগ্রযাত্রাকে ক্ষুণ্ন করতে পারে। এডিবির পানি ও নগর উন্নয়ন বিভাগের সিনিয়র পরিচালক নরিও সাইতো বলেন, এশিয়ায় পানি নিরাপত্তায় বিশাল অর্জন রয়েছে। কিন্তু ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি এ অগ্রগতিকে ক্ষুণ্ন করতে পারে বলেও শঙ্কা প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, পানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ছাড়া কোন উন্নয়ন হতে পারেনা। এই প্রতিবেদন বলছে, প্রতিবেশ ব্যবস্থার পুনরুদ্ধার, সহনশীলতা জোরদার, পানি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা এবং দরিদ্র কমিউনিটির জন্য দীর্ঘমেয়াদি পানি নিরাপত্তায় অর্থায়নে আমাদের জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় গ্রামীণ পানি নিরাপত্তায় ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রেখেছে। তবে সব এলাকায় সমানভাবে অগ্রগতি হয়নি। ২০১৩ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে জনসংখ্যা-ভিত্তিক পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিন (ওয়াশ) অবকাঠামো স্কোর ২.৮ থেকে বেড়ে ৬.০ হয়েছে। মধ্যম মানের পরিষেবা ছাড়িয়ে এখন আগের চেয়ে বেশি এলাকায় মৌলিকের পাশপাশি কিছু নিরাপদ পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে। স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নও আগের চেয়ে বেশি হয়েছে। বিশেষ করে ডায়রিয়ার মত রোগ উল্লেখযোগ্যহারে কমিয়ে এনে হেলথ আউটকাম ১.৩ থেকে বেড়ে ২.৪-এ পৌঁছেছে। তবে অবকাঠামোগত অগ্রগতির তুলনায় এখনও তা পিছিয়ে রয়েছে। অঞ্চলজুড়ে কেডি১ স্ট্যাটাস স্কোর ৪.১ থেকে বেড়ে ৮.৪ হয়েছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা ন্যাসেন্ট ধাপ থেকে এগিয়ে এনগেজড বা ক্যাপেবল ধাপে পৌঁছেছে। এডিপির প্রতিবেদনে অনুযায়ী, দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব নির্ভর করবে সেবার গুণগত মানের ওপর, যার মধ্যে রয়েছে নির্ভরযোগ্যতা, পানির নিরাপত্তা ও ন্যায্য প্রবেশাধিকার। বাংলাদেশের ‘নিরাপদ পানি’ কর্মসূচি প্রমাণ করেছে, কিভাবে পেশাদার পরিষেবা প্রদানকারীরা ফলাফলভিত্তিক চুক্তির মাধ্যমে স্কুলে পানি সরবরাহের মান উন্নত করা যায়। এশিয়ান ওয়াটার ডেভেলপমেন্ট আউটলুক পানি সুরক্ষার বিষয়টি পাঁচটি দিক থেকে মূল্যায়ন করে। সেগুলো হল: গ্রাম ও শহরে বসবাসকারী মানুষের জন্য নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনে প্রবেশাধিকার; কৃষির মত গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাতে পানির সহজলভ্যতা; নদী ও অন্যান্য প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্রের অবস্থা এবং খরা, বন্যা ও অন্যান্য পানি সংশ্লিষ্ট দুর্যোগে সুরক্ষা ব্যবস্থা। গত ১২ বছরে দক্ষিণ এশিয়ার ধারাবাহিক উন্নতি ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলে স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। সেখানে ৮৪০ মিলিয়ন মানুষ এখন উন্নত ওয়াশ পরিষেবা পাচ্ছে। এটি মূলত সরকারি কর্মসূচির কারণে সম্ভব হয়েছে। চীনে বন্যা নিয়ন্ত্রণ, বৃষ্টিপাতে রাডার ব্যবস্থা এবং জরুরি সহায়তায় সরকারের বিনিয়োগ পানি সম্পর্কিত বিপর্যয় মোকাবিলায় সহনশীলতা উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি করেছে। আউটলুকে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রকৃতিকে সুরক্ষিত রাখতে জাতীয় নদী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ, কাঠোর দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং জলাধার সংরক্ষণে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে পানি ব্যবস্থায় উন্নয়ন টেকসই করতে হবে। প্রতিরোধকে অগ্রাধিকার দেবে এমন শক্তিশালী শাসন ব্যবস্থা জলবায়ু সহনশীলতা জোরদার করবে। পাশপাশি স্থানীয় ও আঞ্চলিক  সংস্থাগুলোকে পর্যাপ্ত সম্পদ ও কর্তৃত্ব দেওয়া হলে পানি ব্যবস্থা আরও কার্যকর হবে। তবে বিনিয়োগ সফল করতে প্রচেষ্টা অবশ্যই অন্তর্ভুক্তিমূলক হতে হবে; বিশেষ করে নারী ও তরুণদের সম্পৃক্ত করতে হবে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওয়াশ অবকাঠামোতে বর্তমান ব্যয় বছরে প্রয়োজনীয় ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ৪০ শতাংশেরও কম। ফলে প্রতিবছর ১৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। এই ঘাটতি পূরণে অর্থায়নকে আরও বুদ্ধিদীপ্তভাবে ব্যবহার করতে হবে। যার মধ্যে অন্যতম হল ব্লেন্ডেড ফাইন্যান্স। এটি সরকারি ও বেসরকারি সম্পদ একত্র করে প্রকল্প ঝুঁকি কমায় এবং বেসরকারি মূলধনকে সক্রিয় করে। পানি খাতের দক্ষতা ও আর্থিক স্থায়িত্ব উন্নত হলে তা বেসরকারি বিনিয়োগ আকর্ষণেও সহায়ক হতে পারে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্টারন্যাশনাল ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট, কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ওয়াটার হ্যাজার্ডস অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট, গ্লোবাল ওয়াটার পার্টনারশিপ, ইন্টারন্যাশনাল ওয়াটারসেন্টার, গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং আইএইচই ডেলফ্ট ইনস্টিটিউট ফর ওয়াটার এডুকেশনের সহযোগিতায় এই বছরের এশিয়ান ওয়াটার ডেভেলপমেন্ট আউটলুক তৈরি করা হয়েছে। এশিয়ান ওয়াটার ডেভেলপমেন্ট আউটলুক বা এডব্লিউডিও হল এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পানি নিরাপত্তা বিষয়ক সার্বিক মূল্যায়ন। এটি প্রতি তিন থেকে ছয় বছর অন্তর প্রকাশিত হয়। ২০০৭ সাল থেকে প্রতিবেদনটির পাঁচটি সংস্করণ প্রকাশ করেছে এডিবি। এ বছরের সংস্করণে সহযোগিতা করেছে জাপান সরকারের অর্থায়নে জাপান ফান্ড ফর প্রসপারাস অ্যান্ড রেজিলিয়েন্ট এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক, নেদারল্যান্ডস সরকারের অর্থায়নে ওয়াটার রেজিলিয়েন্ট ট্রাস্ট ফান্ড এবং যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে আরবান রেজিলিয়েন্স ট্রাস্ট ফান্ড। এডিবি একটি শীর্ষস্থানীয় বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংক, যা এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্থিতিশীল এবং টেকসই প্রবৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এডিবির বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৬৯টি। এর মধ্যে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সদস্য ৫০টি।
পুঁজিবাজারে তথ্যের স্বচ্ছতায় এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : বিআইসিএম নির্বাহী প্রেসিডেন্ট
পুঁজিবাজারে তথ্যের স্বচ্ছতায় এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : বিআইসিএম নির্বাহী প্রেসিডেন্ট
৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত রেমিট্যান্স প্রবাহ ৪২.১ শতাংশ বৃদ্ধি
৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত রেমিট্যান্স প্রবাহ ৪২.১ শতাংশ বৃদ্ধি
রাজবাড়ী আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টে আবুল হোসেন কলেজ চ্যাম্পিয়ন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে ভোট দিতে ২ লাখ ৭৫ হাজার প্রবাসীর নিবন্ধন
আলিমে বাদপড়া শিক্ষার্থীদের আবারো রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
দুর্নীতি লাখো মানুষের জীবনকে দমবন্ধ করে ফেলেছে : তারেক রহমান
ঝিনাইদহে মহাসড়কের পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ 
আগামী মার্চ থেকে পাবনা-ঢাকা সরাসরি চলবে রেল
ঝালকাঠিতে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালন
লেবাননে হিজবুল্লাহর স্থাপনায় হামলার দাবি ইসরাইলি সেনাবাহিনীর
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে বাখরাবাদ গ্যাসের উচ্ছেদ অভিযান
হাইতির অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণে কেনিয়া আরও পুলিশ মোতায়েন করলো
দুর্নীতি বিরোধী দিবসে রাঙ্গামাটিতে আলোচনা সভা
১০
ঝিনাইদহে মহাসড়কের পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ 
ঝিনাইদহে মহাসড়কের পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ 
ঝিনাইদহ, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : পরিচ্ছন্ন জেলা গড়তে এবং জনদুর্ভোগ কমাতে মহাসড়কের পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় জেলা শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ অভিযানের উদ্বোধন করেন জেলার স্থানীয়র সরকারের উপ-পরিচালক রথীন্দ্রনাথ রায়। জেলা প্রশাসন ও সড়ক বিভাগের উদ্যোগে স্কাউটের সহযোগীতায় শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড থেকে শুরু করে আরাপপুর জামতলা হয়ে আরাপপুর মোড়, পাগলা কানাই সড়ক, চুয়াডাঙ্গা সড়কসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পরিচ্ছন্নতা অভিযান করা হয়। এ সময় মহাসড়কের পাশে থাকা কাঠের গুড়ির ভাগাড়, বালুর স্তুপ সহ অস্থায়ী অবকাঠামো অপসারণ করা হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক রথীন্দ্র নাথ রায় বলেন, জনভোগান্তি নিরসন ও পরিচ্ছন্ন জেলা গড়তে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। সড়ক-মহাসড়কের পাশে কোন অবৈধ স্থাপনা ও সামগ্রী রাখা থেকে জনগণকে বিরত থাকতে হবে। শহরটি সবার, সবাই মিলে শহরকে সুন্দর রাখার চেষ্টা করা উচিত।
ঝালকাঠিতে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালন
ঝালকাঠিতে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালন
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে বাখরাবাদ গ্যাসের উচ্ছেদ অভিযান
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে বাখরাবাদ গ্যাসের উচ্ছেদ অভিযান
জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্থগিত চেয়ে আনা রিট খারিজ 
জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্থগিত চেয়ে আনা রিট খারিজ 
আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-উপদেষ্টা-এমপিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত প্রতিবেদন ৯ ফেব্রুয়ারি
আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-উপদেষ্টা-এমপিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত প্রতিবেদন ৯ ফেব্রুয়ারি
ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ ও স্ত্রী ফরিদা ইলিয়াসের বিরুদ্ধে দুদকের দুই মামলা
ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ ও স্ত্রী ফরিদা ইলিয়াসের বিরুদ্ধে দুদকের দুই মামলা
এক্সপ্রেসওয়ে পুনর্বাসন ফ্ল্যাটে অনিয়ম: ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
এক্সপ্রেসওয়ে পুনর্বাসন ফ্ল্যাটে অনিয়ম: ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
লেবাননে হিজবুল্লাহর স্থাপনায় হামলার দাবি ইসরাইলি সেনাবাহিনীর
লেবাননে হিজবুল্লাহর স্থাপনায় হামলার দাবি ইসরাইলি সেনাবাহিনীর
ঢাকা, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : ইসরাইলের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা মঙ্গলবার দক্ষিণ লেবাননে একটি প্রশিক্ষণ কম্পাউন্ড এবং হিজবুল্লাহ’র পরিচালিত অন্যান্য স্থাপনা লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে। ইসরাইলি সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘কিছুক্ষণ আগে, আইডিএফ (ইসরাইলি সামরিক বাহিনী) দক্ষিণ লেবাননের বেশ কয়েকটি এলাকায় হিজবুল্লাহ সন্ত্রাসী সংগঠনের অবকাঠামোতে হামলা চালিয়েছে।’ খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র। ইসরাইলি সামরিক বাহিনী দাবি করেছে যে, তারা সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো লক্ষ্য করে এসব হামলা পরিচালনা করেছে। এই অবকাঠামোগুলো হিজবুল্লাহর 'রাদওয়ান ফোর্স' প্রশিক্ষণ হিসাবে ব্যবহার করত বলে দাবি করা হয়েছে। বিবৃতিতে  আরও বলা হয়েছে, ‘যেসব লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে হিজবুল্লাহ এই স্থানগুলো ব্যবহার করে ইসরাইলের বিরুদ্ধে হামলার পরিকল্পনা করত ও সেগুলো বাস্তবায়ন করত। এতে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসরাইল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আক্রমণের প্রস্তুতির জন্য পরিচালিত সামরিক প্রশিক্ষণের লক্ষ্যবস্তু এবং ইসরাইল রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ।’  ২০২৪ সালের নভেম্বরে ইসরাইল এবং ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠীর মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও, ইসরাইল লেবাননে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে এবং দক্ষিণ লেবাননের পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তীব্র চাপ এবং ইসরাইলি হামলার আশঙ্কার মুখে, লেবাননের সরকার হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং সেনাবাহিনী দেশের বাকি অংশে অভিযান চালানোর আগে বছরের শেষ নাগাদ সীমান্তের কাছে হিজবুল্লাহর সামরিক অবকাঠামো ভেঙে ফেলার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। শনিবার, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের একটি প্রতিনিধিদল সব পক্ষকে  যুদ্ধবিরতি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে।
ইকুয়েডরের পুরোনো হত্যাকাণ্ডের ভিডিওকে বর্তমান সরকারের ঘটনা দাবি: বাংলাফ্যাক্ট
ইকুয়েডরের পুরোনো হত্যাকাণ্ডের ভিডিওকে বর্তমান সরকারের ঘটনা দাবি: বাংলাফ্যাক্ট
এআই নির্মিত ভিডিওকে দিল্লিতে বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণা বলে অপপ্রচার শনাক্ত: ফ্যাক্টওয়াচ
এআই নির্মিত ভিডিওকে দিল্লিতে বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণা বলে অপপ্রচার শনাক্ত: ফ্যাক্টওয়াচ
ভারতের ইউটিউব ভিডিওকে বনানীতে ধর্ষণের ঘটনা দাবিতে অপপ্রচার শনাক্ত ফ্যাক্টওয়াচের
ভারতের ইউটিউব ভিডিওকে বনানীতে ধর্ষণের ঘটনা দাবিতে অপপ্রচার শনাক্ত ফ্যাক্টওয়াচের
হাসিনা-পুতিনের পুরোনো ভিডিও দিয়ে বিভ্রান্তির অপচেষ্টা শনাক্ত বাংলাফ্যাক্টের
হাসিনা-পুতিনের পুরোনো ভিডিও দিয়ে বিভ্রান্তির অপচেষ্টা শনাক্ত বাংলাফ্যাক্টের
১২তম টেস্ট ভেন্যু ম্যাকাইতে বাংলাদেশকে আতিথেয়তা দেবে অস্ট্রেলিয়া
১২তম টেস্ট ভেন্যু ম্যাকাইতে বাংলাদেশকে আতিথেয়তা দেবে অস্ট্রেলিয়া
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে বিসিবি
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে বিসিবি
জয় থেকে ১ উইকেট দূরে রাজশাহী
জয় থেকে ১ উইকেট দূরে রাজশাহী
রুয়েল-ইফতির নৈপুন্যে চাপে সিলেট বিপক্ষে এগিয়ে বরিশাল
রুয়েল-ইফতির নৈপুন্যে চাপে সিলেট বিপক্ষে এগিয়ে বরিশাল
অস্ট্রিয়াকে হারিয়ে জুনিয়র হকি বিশ্বকাপের চ্যালেঞ্জার্স ট্রফি জিতলো বাংলাদেশ
অস্ট্রিয়াকে হারিয়ে জুনিয়র হকি বিশ্বকাপের চ্যালেঞ্জার্স ট্রফি জিতলো বাংলাদেশ
জাতীয় টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতা ৯ জানুয়ারি শুরু
জাতীয় টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতা ৯ জানুয়ারি শুরু
মুকিদুল ও ইকবালের নৈপুন্যে শিরোপা জয়ের আশা বাঁচিয়ে রাখল রংপুর
মুকিদুল ও ইকবালের নৈপুন্যে শিরোপা জয়ের আশা বাঁচিয়ে রাখল রংপুর

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
শিল্পকলায় ‘সিরাজ উদ দৌলা’ মঞ্চায়িত হবে কাল
শিল্পকলায় ‘সিরাজ উদ দৌলা’ মঞ্চায়িত হবে কাল
চেনা ছকেই জাদু : বছরের শেষ ব্লকবাস্টার হতে পারে ‘অ্যাভাটার ৩’
চেনা ছকেই জাদু : বছরের শেষ ব্লকবাস্টার হতে পারে ‘অ্যাভাটার ৩’
বিজয়ের মাসজুড়ে শিল্পকলা একাডেমিতে যাত্রাপালা প্রদর্শনী
বিজয়ের মাসজুড়ে শিল্পকলা একাডেমিতে যাত্রাপালা প্রদর্শনী
মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার মালিকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও চোরাচালানের অভিযোগ
মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার মালিকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও চোরাচালানের অভিযোগ
বিএমইউতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স রিপোর্ট প্রকাশ
বিএমইউতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স রিপোর্ট প্রকাশ
নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের মানোন্নয়নে গণশুনানি অনুষ্ঠিত
ডেঙ্গু আক্রান্ত ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪৫৫ জন
বাংলাদেশের সঙ্গে পর্যটন সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী মালয়েশিয়া: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে পর্যটন সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী মালয়েশিয়া: হাইকমিশনার
কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মোগল আমলের ইদ্রাকপুর দুর্গ
কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটকদের জন্য জাহাজ চলাচল শুরু
বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি সংরক্ষণ জরুরি : বিশেষজ্ঞরা
বরেন্দ্র অঞ্চলে ভূ-পৃষ্ঠস্থ পানি সংরক্ষণ জরুরি : বিশেষজ্ঞরা
বিনালেবু ১ চাষে সুনামগঞ্জে কৃষক-কৃষাণীদের প্রশিক্ষণ
সোনালি ফসলে স্বস্তির হাসি বগুড়ার আমন চাষীদের মুখে