গুমের মামলায় অভিযোগ গঠনে আবেদন প্রসিকিউশনের
গুমের মামলায় অভিযোগ গঠনে আবেদন প্রসিকিউশনের
১১৪ জন জুলাই শহীদের লাশ উত্তোলন শুরু করেছে সিআইডি
১১৪ জন জুলাই শহীদের লাশ উত্তোলন শুরু করেছে সিআইডি
সংসদ নির্বাচনের তফসিল ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে ইসি
সংসদ নির্বাচনের তফসিল ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে ইসি
বাংলাদেশের সঙ্গে পর্যটন সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী মালয়েশিয়া: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে পর্যটন সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী মালয়েশিয়া: হাইকমিশনার
ধর্মের নামে রাষ্ট্রকে বিভাজন করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
ধর্মের নামে রাষ্ট্রকে বিভাজন করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
বাংলা সাহিত্যে মধ্যবিত্ত জীবনের উপস্থিতি কম : মাহবুব মোর্শেদ
বাংলা সাহিত্যে মধ্যবিত্ত জীবনের উপস্থিতি কম : মাহবুব মোর্শেদ
৭ ডিসেম্বরের পর সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল : ইসি আনোয়ারুল
কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মোগল আমলের ইদ্রাকপুর দুর্গ
কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মোগল আমলের ইদ্রাকপুর দুর্গ
।। মো. মঞ্জুর মোর্শেদ ।। মুন্সীগঞ্জ, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস ) : মোগল স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন ইদ্রাকপুর দুর্গ কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। মুন্সীগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্রে এর অবস্থান। সপ্তদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে মোগল বাদশা আওরঙ্গ জেবের শাসনামলে  (১৬৫৮-১৭০৭) বাংলার সুবেদার মীর জুমলার সময়ে ১৬৬০ সালে এ দুর্গটি নির্মাণ করা হয়। ঢাকার লালবাগ কেল্লার আদলে দুর্গটি নির্মিত হয়। উত্তর দক্ষিণে প্রসারিত দুর্গটির দৈর্ঘ্য ৮৬.৮৭ মিটার এবং প্রস্থ ৫৯.৬০ মিটার। মুন্সীগঞ্জ শহরের দক্ষিণ প্রান্তে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত ইদ্রাকপুর দুর্গ। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের ইতিহাস এবং মোগল আমলের স্থাপত্য কলাকৌশল। দীর্ঘ ৪০০ বছরে ধ্বংস হয়ে গেছে এর অনেক অংশ।  এরপরও রক্ষিত দুর্গের প্রধান অংশ বৃত্তাকার উচ্চ বুরুজটি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে অতীত ইতিহাসের জানান দিচ্ছে। জানা গেছে, মোগলরা বঙ্গদখল নিয়ে তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোড়দার করার পরিকল্পনা করে। তখন তারা দেখতে পায় বাংলার বারো ভূঁইয়া ও প্রতিকূল নদী বেষ্টিত জনপদ ছাড়াও তাদের শক্তিশালী প্রতিপক্ষ হলো মগরা (আরাকানি)। পর্তুগিজ ও ওলন্দাজ যারা কিনা বঙ্গোপসাগর দিয়ে মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র নদী হয়ে বঙ্গে লুটতরাজ করে।  নৌপথে আসা শত্রু বা জলদস্যুদের প্রতিরোধ করা সম্ভব ছিল না। মোগলরা বুঝতে পারে, বঙ্গে সাম্রাজ্য সুদৃঢ় করার গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো নদী বেষ্টিত এ দেশের জনপদকে সুরক্ষা করা। এরই ধারাবাহিকতায় মেঘনা, ইছামতি, শীতলক্ষ্যা নদী তীরে তিনটি দুর্গ নির্মাণ করে। এর একটি ইদ্রাকপুর জলদুর্গ। অন্য দুটি হলো নারায়নগঞ্জ জেলার সোনাকান্দায় এবং হাজিগঞ্জে। ইদ্রাকপুর দুর্গটি শুধুমাত্র জলদস্যুদের প্রতিহত করার জন্যই নির্মিত হয়নি। মগ, ফিরিঙ্গিদের দমন ছাড়াও ইছামতি, মেঘনা, ধলেশ্বরী নদী দিয়ে যেসব নৌযান মূল্যবান ঢাকাই মসলিনসহ ধাতব ও কৃষি পণ্য বঙ্গোপসাগল ধরে পশ্চিমা দেশসমূহে রপ্তানির জন্য যেত তাদের রক্ষণাবেক্ষণও দুর্গটি নির্মাণের উদ্দেশ্য ছিল। এ সময় বঙ্গের সঙ্গে পারস্য আরব ও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্জলের দৃঢ় বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল। একইসাথে রাজধানী ঢাকা নগরী ও লালবাগ কেল্লাকে রক্ষা করার জন্য এ দুর্গ নির্মাণ অপরিহার্য ছিল। পর্তুগিজ ও মগ দস্যুরা শীতলক্ষা নদী দিয়ে ঢাকা আসার পথে বিক্রমপুর ও সোনারগাঁও এলাকায় লুটতরাজ চালাতো। সম্রাট আওরঙ্গজেবের সময়কালে ( ১৬৫৮-১৭০৭ ) ১৬৬০ সালে শাহ সুজার পতন হলে ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে মীর জুমলা বাংলায় সুবেদার হয়ে আসেন। এ সময় তিনি অনুভব করেন পূর্ব বঙ্গের বিদ্রোহীদের দমন এবং বাংলার ত্রাসনামে পরিচিত মগ ও ফিরিঙ্গি জলদস্যুদের প্রতিহতের জন্য ঢাকাই উপযুক্ত স্থান। মাত্র তিন বছর ( ১৬৬০-১৬৬৩) শাসনকালে ইদ্রাকপুর দুর্গটি নির্মাণ করেন। সামরিক পরিকল্পনায় দুর্গের পাশেই নৌ বাহিনীর ২০০ নৌ যানের একটি বহর থাকতো। এ গুলোর নাম ছিল কোষা, জলবা, পারিন্দা, বজরা, তাহেরা, সলব, অলিল, খাটগিরি ও মালগিরি। আর এ কেল্লাটিতে নৌ বাহিনীর প্রধান ছিলেন আবুল হোসেন। ঢাকা মুখী মগ ও পর্তুগিজ জলদস্যুদের প্রথমে প্রতিরোধ করতো ইদ্রাকপুর দুর্গের নৌ বাহিনী। চারদিক ঘেরা চতুর্ভুজ আকৃতির ইদ্রাকপুর দুর্গটি ৩টি অংশে বিভক্ত। প্রধান দুর্গ এলাকা, দুই স্তরের প্রাচীর বেষ্টনী এবং জলাধার ও কেন্দ্রীয় বা পর্যবেক্ষণ টাওয়ার বা বুরুজ। ইদ্রাকপুর দুর্গের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য দুর্গের মাঝখানে বড় গোলাকার বুরুজ অংশ বা কেন্দ্রীয় বুরুজ। বৃত্তাকার এই বুরুজের উচ্চতা প্রায় ৯.১৪ মিটার এবং ব্যাস ৩২.৯১ মিটার। উপরের দিকে খোলা প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। প্রাচীরের শীর্ষভাগ পদ্ম পাপড়ির মতো। প্রতিটি পাপড়ির মধ্যে একটি প্রধান ছিদ্র রয়েছে। কাছের ও দূরের শত্রু মোকাবেলার জন্য এর ভেতরে আরও ৪টি ছিদ্র রয়েছে। দুর্গের ভেতরে একটি জলাধারও রয়েছে।  পর্যবেক্ষণ টাওয়ার থেকে দুই স্তরে সিড়ি দুর্গের মাঝে জলাধারে নেমে গেছে। এ জলাধার রাখার উদ্দেশ্যে ছিল ভেতরের সৈন্যদের পানি সরবরাহ করা, আগুন থেকে রক্ষা পাওয়া এবং শুস্ক মৌসুমে পানি সংরক্ষণ করা। দক্ষিণ পাশে কেন্দ্রীয় বুরুজের উপর থেকে একটি গুপ্ত সিড়ি পথ নীচে নেমে গেছে। ভূগর্ভস্থ অস্ত্রাগার থেকে এ পথে অস্ত্র আনা হতো। উপর থেকে নীচে নামার সিড়ির সঙ্গে একটি গুপ্ত সিড়ি দেখা যায় যা পরবর্তীতে ঢেকে দেওয়া হয়। ধারণা করা হয়, এ গুপ্ত পথের সঙ্গে দূরবর্তী পর্যবেক্ষণ টাওয়ারের  সংযোগ ছিল।   দুর্গের প্রবেশদ্বার উত্তর দিকে অবস্থিত। এর উচ্চতা ১৩ ফুট এবং প্রস্ত সাড়ে ৭ ফুট। প্রবেশদ্বারের উপরের অংশেও ছিদ্র রয়েছে। প্রবেশদ্বারটি মোগল স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত। দুর্গের চারিদিকের দেয়ালের চার কোনায় সাড়ে ৩ ফুট প্রশস্তের ৪টি বুরুজ রয়েছে। বুরুজের পুরু দেয়ালে কামান বসানোর জন্য ছিদ্র রয়েছে। সামরিক কৌশলগত বিবেচনায় শত্রুর গতি ও আক্রমন থামাতে প্রাথমিক প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে ৩ ফুট উঁচু সীমানা প্রাচীর রয়েছে। এই প্রাচীরের পূর্ব পাশে একটি ছোট বুরুজ রয়েছে।  দুর্গের দেওয়াল নির্মাণে ব্যবহ্নত হয়েছে চুন, সুরকি, ইট, চুনের মিশ্রণ। চতুর্দিকের দেয়ালের উপরে তীর ধনুক ছোড়ার জন্য ছিদ্র রয়েছে। ২০১৫ সালে দুর্গটির সংস্কার করার সময় কেন্দ্রীয় উঁচু বুরুজের মেঝের মাটির নীচে শত শত বিশেষ ধরনের কলস পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, আদ্রতা প্রতিরোধক হিসেবে নির্মাণের সময় এসব কলস ব্যবহার করা হয়েছে। এই দুর্গে মীর জুমলার সবচেয়ে সৃজনশীল দিকটি হলো জলকে প্রতিরক্ষার অংশ হিসেবে ব্যবহার করা। ইদ্রাকপুর দুর্গের চারপাশে কৃত্রিম পরিখা ছিল, যেখানে নদীর পানি এনে জমা করা হতো। পানি থাকলে শত্রু দেয়ালের কাছে পৌঁছাতে পারতো না। একসময় ইদ্রাকপুর দুর্গটি মহকুমা প্রশাসক এবং জেলা প্রশাসকদের বাসভবন ছিল। ব্রিটিশ শাসনামলে দুর্গের ভেতরে হাজতখানা নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে সেখানে সংস্কার করে জাদুঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ১৯০৯ সালে দুর্গটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়। প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক পর্যটক ইদ্রাকপুর দুর্গ পরিদর্শনে আসেন।
৯৯৯ নম্বরে ফোনকলে কবর থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
৯৯৯ নম্বরে ফোনকলে কবর থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মোংলায় সুন্দরবনের বিরল প্রজাতির তক্ষক সহ ১ পাচারকারী আটক
মোংলায় সুন্দরবনের বিরল প্রজাতির তক্ষক সহ ১ পাচারকারী আটক
সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি
সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি
আরব আমিরাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আরও ২৪ বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে : আসিফ নজরুল
আরব আমিরাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আরও ২৪ বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে : আসিফ নজরুল
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও বিচারপতিদের জন্য অবমাননাকর কনটেন্ট প্রচার করা যাবে না
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও বিচারপতিদের জন্য অবমাননাকর কনটেন্ট প্রচার করা যাবে না
শেখ হাসিনার দুই ব্যাংক লকার থেকে ৯ কেজি ৭০৭ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার
শেখ হাসিনার দুই ব্যাংক লকার থেকে ৯ কেজি ৭০৭ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার
বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার ফলে বিচার সংস্কারে গতি সঞ্চার হবে
বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার ফলে বিচার সংস্কারে গতি সঞ্চার হবে
ঢাকা, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস):  জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের যৌথ উদ্যোগে আজ চট্টগ্রামে বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার বিষয়ে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইনজীবী ও ব্যবসায়ী অংশীদারদের সঙ্গে ধারাবাহিক পরামর্শ সভার পর এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি, আইন বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা, কূটনীতিক এবং উন্নয়ন সহযোগীরা অংশ নেন। আলোচনায় সুপ্রিম কোর্টের বিচারিক রোডম্যাপের অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার জন্য একটি রোডম্যাপ প্রণয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। ইউএনডিপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব আদালত দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক বিরোধ ও স্থগিত বাণিজ্যিক মামলার দীর্ঘস্থায়ী জটিলতা দূর করবে এবং এলডিসি থেকে উত্তরণের পথ প্রশস্ত করবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠা জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার এবং বিলম্বজনিত অর্থনৈতিক ব্যয় কমানোর ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি উল্লেখ করেন, বিশেষ করে চট্টগ্রামের মতো গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠা বিচার ব্যবস্থায় বিকেন্দ্রীকরণ ঘটাবে এবং বিশ্বকে বার্তা দেবে যে বাংলাদেশ ব্যবসার জন্য উন্মুক্ত। তিনি আইনজীবী সমাজ ও বিচার-সম্পর্কিত সব অংশীজনকে সততা, শৃঙ্খলা ও দক্ষতার সঙ্গে বাণিজ্যিক আদালত আইন বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার অজিত সিং বলেন, বাংলাদেশে বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠা একটি অপরিহার্য ভবিষ্যতমুখী সংস্কার, যা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সব বাংলাদেশির জন্য একটি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ে উঠবে। এসব আদালত বিনিয়োগকারীদের আস্থা তৈরি করবে, বাণিজ্যে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে, সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থা গভীর করবে এবং এর ফলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। তিনি তিনি আরও বলেন, কানাডা এই প্রচেষ্টায় গর্বের সঙ্গে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছে। এটি আইনের শাসনকে এগিয়ে নেবে এবং একইসঙ্গে ভবিষ্যতে পারস্পরিক সমৃদ্ধির জন্য দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গভীর করার ভিত্তি তৈরি করবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার বলেন, যথাসময়ে স্বচ্ছ বিরোধ নিষ্পত্তি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ও টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। বাণিজ্যিক আদালত কার্যকর করা আকাঙ্ক্ষাকে কর্মে রূপান্তরের একটি সাহসী পদক্ষেপ, যা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থা জোরদার করে। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের বিচার সংস্কারকে সমর্থন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশটি যখন এলডিসি থেকে উত্তরণের পথে এগোচ্ছে, তখন এই উদ্যোগ ব্যবসাকে জোরদার করবে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের নতুন সুযোগ উন্মুক্ত করবে। সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস বলেন, ‘মুক্ত, স্বচ্ছ ও নির্ভরযোগ্য বিরোধ নিষ্পত্তি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াবে, বাংলাদেশকে একটি বিশ্বস্ত ও প্রতিযোগিতামূলক বাজার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে। প্রতিশ্রুতিকে কর্মে রূপান্তরিত করে, ব্যবসাকে জোরদার করে এবং টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য বিনিয়োগ উন্মুক্ত করে এমন একটি বিচার ব্যবস্থার জন্য সুইডেন এই অংশীদারিত্ব অব্যাহত রাখতে প্রস্তুত। ইউএনডিপি বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার বাণিজ্যিক আদালতের রূপান্তরমূলক সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, বাণিজ্যিক আদালত বাংলাদেশকে দেশীয় ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করবে। তিনি আরও বলেন, এই সংস্কার রূপান্তরমূলক, যা উদ্যোক্তা সৃষ্টির জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি করে এবং প্রতিযোগিতা বাড়ায়। অস্ট্রেলিয়ার ডেপুটি হাইকমিশনার ক্লিনটন পবকে বলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অস্ট্রেলিয়ার একটি প্রধান মূল্যবোধ এবং আমরা বিচার বিভাগ সংস্কারে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে সাধুবাদ জানাই। বাণিজ্যিক আদালত কার্যকর করা একটি শক্তিশালী পদক্ষেপ, যা বিলম্ব কমায় এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ায়। অস্ট্রেলিয়া গর্বের সঙ্গে এসব সংস্কারকে সমর্থন করছে এবং ভবিষ্যতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।  প্রযুক্তিগত উপস্থাপনায় কমার্শিয়াল কোর্টস অর্ডিন্যান্স ২০২৫, উন্নত বাণিজ্যিক বিরোধ ব্যবস্থাপনার অর্থনৈতিক প্রভাব এবং ব্যবসায়িক পরিবেশকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে বিশেষায়িত আদালতের বৈশ্বিক উদাহরণগুলোর একটি সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়। বিশেষজ্ঞদের প্যানেলে ছিলেন ব্যারিস্টার মারগুব কবির, ব্যারিস্টার সামীর সাত্তার, উপসচিব, ইউএনডিপি কান্ট্রি ইকোনমিক অ্যাডভাইজর ওয়াইস প্যারে এবং ইউএনডিপি ডিজিটালাইজেশন স্পেশালিস্ট ক্রিস ডেকার। তারা দীর্ঘদিনের মামলার জট, ভঙ্গুর আইনি কাঠামো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের (এসএমই) জন্য প্রবেশাধিকারের প্রতিবন্ধকতা এবং অবকাঠামোগত চাহিদা নিয়ে আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইউএনডিপির সিনিয়র অ্যাডভাইজর রোমানা শভাইগার। সেমিনারের সমাপনী বক্তব্যে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল বিচারপতি মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী বিচার বিভাগের জাতীয় অগ্রাধিকারের অংশ হিসেবে বাণিজ্যিক আদালত কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাণিজ্যিক আদালত কার্যকর করা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বিচার বিভাগকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
টিসিবির মাধ্যমে দেশীয় চিনি বিক্রি শুরু হয়েছে : শিল্প উপদেষ্টা
টিসিবির মাধ্যমে দেশীয় চিনি বিক্রি শুরু হয়েছে : শিল্প উপদেষ্টা
চীনের ইউনান প্রদেশের বাণিজ্য বিভাগের সঙ্গে ইপিবির সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর 
চীনের ইউনান প্রদেশের বাণিজ্য বিভাগের সঙ্গে ইপিবির সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর 
নারায়ণগঞ্জে আন্ত:কলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
সংসদ নির্বাচনের তফসিল ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে ইসি
টাঙ্গাইলে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত এসপির মতবিনিময়
কুমিল্লায় পিস্তল ও গুলিসহ ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গুমের মামলায় অভিযোগ গঠনে আবেদন প্রসিকিউশনের
যশোরে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের সোনাসহ আটক ১ 
পোস্টাল ভোট : ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রবাসীদের ঠিকানা সংশোধনের সময় বৃদ্ধি
বাংলাদেশের সঙ্গে পর্যটন সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী মালয়েশিয়া: হাইকমিশনার
জাপান-বাংলাদেশ সহযোগিতায় কার্বন মার্কেট প্রস্তুতি ত্বরান্বিত হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রাঙ্গামাটিতে সেনাবাহিনীর শীতবস্ত্র বিতরণ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুদান  প্রদান
নরসিংদীতে বিজয় দিবস উদযাপনে দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
১০
টাঙ্গাইলে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত এসপির মতবিনিময়
টাঙ্গাইলে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত এসপির মতবিনিময়
টাঙ্গাইল, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : টাঙ্গাইলে কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন নবাগত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার। আজ রোববার দুপুরে জেলা পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার বলেন, টাঙ্গাইলের মাটি ও মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। এখানে জনপ্রিয় হতে আসিনি।  তিনি বলেন, জেলার মাদক নির্মূলের পাশাপাশি সন্ত্রাস, চুরি, ডাকাতি ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবো। এ ছাড়া সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে কেউ হয়রানি করতে না পারে সে বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে কাজ করতে চাই। এ জন্য সাংবাদিকদের সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন।  মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী শাহনেওয়াজ পিপিএম, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ, সাবেক সভাপতি এডভোকেট  আতাউর রহমান আজাদ, সাধারণ সম্পাদক কাজী জাকেরুল মওলা প্রমুখ।
কুমিল্লায় পিস্তল ও গুলিসহ ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কুমিল্লায় পিস্তল ও গুলিসহ ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
যশোরে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের সোনাসহ আটক ১ 
যশোরে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের সোনাসহ আটক ১ 
শিশু সাবা হত্যাকারীদের দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি করা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
শিশু সাবা হত্যাকারীদের দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি করা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
টাঙ্গাইলের মধুপুরে দায়েরকৃত ৮৮টি বন মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
টাঙ্গাইলের মধুপুরে দায়েরকৃত ৮৮টি বন মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
রামপুরায় মানবতাবিরোধী অপরাধ : ৪ আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আবেদন
রামপুরায় মানবতাবিরোধী অপরাধ : ৪ আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আবেদন
১০ জানুয়ারির মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচনের দাবি লইয়ার্স অ্যালায়েন্সের
১০ জানুয়ারির মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচনের দাবি লইয়ার্স অ্যালায়েন্সের
ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের প্রত্যাশায় রাশিয়ায় প্রতিনিধিদল পাঠাবে হাঙ্গেরি
ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানের প্রত্যাশায় রাশিয়ায় প্রতিনিধিদল পাঠাবে হাঙ্গেরি
ঢাকা, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান শনিবার ঘোষণা করেছেন যে, তিনি ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তির প্রস্তুতি হিসেবে কয়েক দিনের মধ্যে রাশিয়ায় একটি ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল পাঠাচ্ছেন। খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র। বসন্তে আইনসভা নির্বাচনের আগে কেসকেমেটে এক বিশেষ সমাবেশে অরবান মস্কো এবং ওয়াশিংটনের সাথে বুদাপেস্টের বৈদেশিক সম্পর্ক নিয়ে এক বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, প্রতিনিধি দলের উদ্দেশ্য হবে অর্থনৈতিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া, বিশেষ করে যুদ্ধোত্তর পরিস্থিতিতে যেখানে রাশিয়াকে পশ্চিমা অর্থনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন না করে বরং পুনরায় একত্রিত করা। জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রী এমন এক ইউরোপীয় নেতা যিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন উভয়েরই ঘনিষ্ঠ। তিনি উল্লেখ করেন যে, ‘তিনি ওয়াশিংটন এবং মস্কোর সঙ্গে আলোচনা করছেন, যদিও তিনি বলেন যে ‘প্রতিটি বিষয়ে বিস্তারিত এখনই বলা উচিত নয়।’ অরবান বলেন, ‘আমাদের সামনের দিকে চিন্তা করতে হবে। যদি ঈশ্বর আমাদের সাহায্য করেন এবং যুদ্ধ শেষ হয় এবং যদি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রাশিয়াকে বিশ্ব অর্থনীতিতে পুনরায় যুক্ত করতে সফল হয়ে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে পারেন, তাহলে পরিস্থিতি বদলে যাবে এবং আমরা নিজেদেরকে একটি ভিন্ন অর্থনৈতিক দৃশ্যপটে খুঁজে পাব।
হাসিনা-পুতিনের পুরোনো ভিডিও দিয়ে বিভ্রান্তির অপচেষ্টা শনাক্ত বাংলাফ্যাক্টের
হাসিনা-পুতিনের পুরোনো ভিডিও দিয়ে বিভ্রান্তির অপচেষ্টা শনাক্ত বাংলাফ্যাক্টের
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে বেগম খালেদা জিয়াকে তোলার ছবি এআই নির্মিত : ফ্যাক্টওয়াচ
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে বেগম খালেদা জিয়াকে তোলার ছবি এআই নির্মিত : ফ্যাক্টওয়াচ
ভারতে ট্রাম্পের ছেলের গাড়িবহরের ভিডিও আওয়ামী লীগের বলে অপপ্রচার
ভারতে ট্রাম্পের ছেলের গাড়িবহরের ভিডিও আওয়ামী লীগের বলে অপপ্রচার
‘রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ’ পেজ থেকে উদ্দেশ্যমূলক অপতথ্য ছড়ানো শনাক্ত করেছে বাংলাফ্যাক্ট
‘রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ’ পেজ থেকে উদ্দেশ্যমূলক অপতথ্য ছড়ানো শনাক্ত করেছে বাংলাফ্যাক্ট
আমিরুলের হ্যাটট্রিকে এবার দক্ষিণ কোরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আমিরুলের হ্যাটট্রিকে এবার দক্ষিণ কোরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
নারায়ণগঞ্জে আন্ত:কলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
নারায়ণগঞ্জে আন্ত:কলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের অনেক উন্নতি হয়েছে : সালাউদ্দিন
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের অনেক উন্নতি হয়েছে : সালাউদ্দিন
বিপিএলে রংপুরের হয়ে খেলবেন মালান
বিপিএলে রংপুরের হয়ে খেলবেন মালান
রাঙ্গামাটিতে পৌরসভার আয়োজনে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
রাঙ্গামাটিতে পৌরসভার আয়োজনে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
ফিফা বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠিত
ফিফা বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠিত
ইনিংস হারের শঙ্কায় ইংল্যান্ড
ইনিংস হারের শঙ্কায় ইংল্যান্ড

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
চেনা ছকেই জাদু : বছরের শেষ ব্লকবাস্টার হতে পারে ‘অ্যাভাটার ৩’
চেনা ছকেই জাদু : বছরের শেষ ব্লকবাস্টার হতে পারে ‘অ্যাভাটার ৩’
বিজয়ের মাসজুড়ে শিল্পকলা একাডেমিতে যাত্রাপালা প্রদর্শনী
বিজয়ের মাসজুড়ে শিল্পকলা একাডেমিতে যাত্রাপালা প্রদর্শনী
মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার মালিকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও চোরাচালানের অভিযোগ
মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার মালিকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও চোরাচালানের অভিযোগ
মিস ইউনিভার্সের সহ-স্বত্বাধিকারীর বিরুদ্ধে থাই আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মিস ইউনিভার্সের সহ-স্বত্বাধিকারীর বিরুদ্ধে থাই আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
শীতে শিশু ও বয়স্কদের জন্য বাড়তি যত্ন নেওয়ার আহ্বান 
শীতে শিশু ও বয়স্কদের জন্য বাড়তি যত্ন নেওয়ার আহ্বান 
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৪৮৬ জন হাসপাতালে ভর্তি 
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০০
বাংলাদেশের সঙ্গে পর্যটন সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী মালয়েশিয়া: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে পর্যটন সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী মালয়েশিয়া: হাইকমিশনার
কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মোগল আমলের ইদ্রাকপুর দুর্গ
কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটকদের জন্য জাহাজ চলাচল শুরু
সোনালি ফসলে স্বস্তির হাসি বগুড়ার আমন চাষীদের মুখে
সোনালি ফসলে স্বস্তির হাসি বগুড়ার আমন চাষীদের মুখে
বন সুন্দরি কুল চাষে কৃষিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন পটুয়াখালীর আবু জাফর
নাটোরে সম্ভাবনাময় ব্রি ধান-১০৩ চাষে সফলতা