শিরোনাম
বাগেরহাট, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : জেলার কচুয়া, মোংলা, চিতলমারী ও শরনখোলাসহ মোট ৪ টি উপজেলায় ২০২৫- ২০২৬ অর্থ বছরে প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ ও অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
খুলনা ও বরিশাল বিভাগ আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়ের অধীনে এ কার্যক্রম গতকাল সোমবার দিনব্যাপী বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় শুরু হয়েছে।
প্রাচীন মঘিয়া কালি মন্দির প্রাঙ্গনে এই জরিপ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন, প্রধান অতিথি কচুয়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার মো. আলী হাসান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক লাভলী ইয়াসমিন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, আঞ্চলিক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মহিদুল ইসলাম, বাগেরহাট জাদুঘরের কাস্টোডিয়ান মো. যায়েদ, মাইকেল মধুসূদন দত্তবাড়ির সহকারী কাস্টোডিয়ান মো. হাসানুজ্জামান, বরিশাল বিভাগীয় জাদুঘরের সহকারী কাস্টোডিয়ান মো. আরিফুর রহমান, আঞ্চলিক দপ্তরের মার্ক্সম্যান মো. এনামুল হক এবং ফটোপ্রিন্টার মো. রায়হান ।
এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং মঘিয়া কালি মন্দির কমিটির উপদেষ্টা প্রাক্তন যুগ্ম সচিব স্বপন মন্ডল ও মন্দির কমিটির সভাপতি নিত্য রঞ্জন সাহা, কচুয়া উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল কুমার সাহাসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
বাগেরহাট জেলার চারটি উপজেলা কচুয়া, চিতলমারী, শরণখোলা ও মোংলা প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ ও অনুসন্ধান কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে পরিচালিত হবে বলে বাসসকে জানান, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক লাভলী ইয়াসমিন।
কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাসসকে জানান, উপজেলার ৭ টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৫ টি সাইট এবং মঘিয়া কালি বাড়ি মন্দির পরিদর্শন করে রিপোর্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন এবং সরকারের এ কার্যক্রম এই এলাকার নতুন প্রজন্মের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।