শিরোনাম
ঢাকা, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ (বাসস): ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কলা অনুষদভুক্ত বিভিন্ন বিভাগের ৪১ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে ‘কলা অনুষদ শতবর্ষ ট্রাস্ট ফান্ড বৃত্তি’ প্রদান করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এক অনুষ্ঠানে আজ মঙ্গলবার শিক্ষার্থীদের হাতে বৃত্তির চেক তুলে দেওয়া হয়।
ঢাবি কোষাধ্যক্ষ ও ‘কলা অনুষদ শতবর্ষ ট্রাস্ট ফান্ড বৃত্তি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা উপস্থিত ছিলেন।
কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. সদরুল আমিন এবং অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির।
থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের শুভজিৎ রায় কাব্য, সংগীত বিভাগের অয়ন হোসেন রাশেদ এবং নৃত্যকলা বিভাগের তন্বী সরকার বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের পক্ষে অনুভূতি প্রকাশ করেন।
ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুনসী শামস উদ্দিন আহম্মদ অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন। এসময় বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বৃত্তি প্রাপ্তরা হলেন- বাংলা বিভাগের মাকসুদা আক্তার, সামিয়া রাওজীন আশা ও মুন্নী রানী বর্মণ, ইংরেজি বিভাগের মোছা. শাহাজাদী খাতুন, মাহামুদুল হাসান নয়ন ও মিসরাত জান্নাত, আরবি বিভাগের মোহা. আসমাউল হুসনা, জামিয়া আক্তার ও মো. মনজুরুল হাসান, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সোহান ইসলাম ও মোসা. সুরাইয়া ইয়াছমিন, উর্দু বিভাগের মো. ইসমাইল হোসেন সাকিব ও রিনা আক্তার, সংস্কৃত বিভাগের রাহুল মন্ডল ও হাবিবা আক্তার, পালি এন্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের মোছা. সুরাইয়া আফরিন ও মো. কামরুজ্জামান, ইতিহাস বিভাগের শিউলি মোল্যা, সাজিয়া খানম আনিকা ও মো. মেহেদী হাসান, দর্শন বিভাগের মো. আবু শোয়াইব, পপি মন্ডল ও মো. কাউসার আলী, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মোছা. শিমু খাতুন, জেরিন তাসনীম মুনীম ও হাফসা আক্তার, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মোছা. মরিয়ম আক্তার, মিনি আক্তার ও আব্দুর রহমান, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের সমীর কর্মকার ও সীমা খাতুন, থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের মো. মামদুদুর রহমান ও শুভজিৎ রায় কাব্য, ভাষা বিজ্ঞান বিভাগের স্মৃতি আক্তার ও মো. ওহিদুল ইসলাম, সংগীত বিভাগের অর্পিতা চৌধুরী ও অয়ন হোসেন রাশেদ, বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের নুরনাহার খাতুন ও আসমা সুলতানা লিজা এবং নৃত্যকলা বিভাগের তিথী রানী রায় ও তন্বী সরকার।