বাসস
  ১০ আগস্ট ২০২৫, ২০:৫২
আপডেট : ১০ আগস্ট ২০২৫, ২০:৫৬

এ জে মোহাম্মদ আলীর অবদান ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে : প্রধান বিচারপতি

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির অডিটোরিয়ামে এ জে মোহাম্মদ আলীর  স্মরণসভায় প্রধান বিচারপতি কথা বলেন। ছবি: বাসস

ঢাক, ১০ আগস্ট ২০২৫ (বাসস): দেশের বিচারব্যবস্থায় সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির অডিটোরিয়ামে এ জে মোহাম্মদ আলী এন্ড অ্যাসোসিয়েটস’ আয়োজিত এ জে মোহাম্মদ আলীর  স্মরণসভায় প্রধান বিচারপতি আজ একথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রধান বিচারপতি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি প্রয়াত এ জে মোহাম্মদ আলীর স্মৃতিচারণ করে বলেন, সিনিয়র অ্যাডভোকেট আবদুল জামিল (এজে) মোহাম্মদ আলী সদালাপি মানুষ হিসেবে আইনজীবীসহ সকলের কাছে শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন। তার প্রয়াণে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে তা আমাদের আইনাঙ্গনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। কিন্তু তার আদর্শ, কর্ম, ও মূল্যবোধ আজও আমাদের জন্য পাথেয় হয়ে আছে। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থায় তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে।

স্মরণ সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

এসময় বক্তারা সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্রয়াত সভাপতি এজে মোহাম্মদ আলীর স্মৃতিচারণ করে বলেন, 'এজে মোহাম্মদ আলীর তুলনা শুধু একজন এ জে মোহাম্মদ আলীর সাথেই  করা যায়।'

সাবেক বিচারপতি মো. শরিফউদ্দিন চাকলাদারের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায়  আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দীন সরকার, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ও বার কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল, বিএনপির আইন সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও সিনিয়র আইনজীবী এ এইচ এম মুশফিকুর রহমান তুহিন।

স্মরণ সভায় প্রয়াত এ জে মোহাম্মদ আলীর সহধর্মিণী ফারজানা আলী ও কন্যা রাদিয়া খন্দকার স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন।