শিরোনাম

নাটোর, ২ নভেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : নাটোরের খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে পালিত হয়েছে ‘অল সোলস ডে’ অর্থাৎ মৃত স্বজনের শান্তি কামনায় ‘আলোকময় প্রার্থনা’।
সারা বিশ্বের খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবছর ২ নভেম্বর এই বিশেষ দিনটি যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় পালন করেন। এ দিন মৃত ব্যক্তির শান্তি কামনায় সমাধিতে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়।
এ উপলক্ষে জেলার সর্ববৃহৎ খ্রিস্টান ধর্মপল্লী বড়াইগ্রামের বনপাড়ার লুর্দের রানী মা মারিয়া ক্যাথলিক সমাধিস্থানে বিশেষ খ্রিস্টযোগের আয়োজন করা হয়। বিকেলে এই আয়োজনে সহস্রাধিক খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা একত্রে প্রার্থনা করেন। প্রধান পাল-পুরোহিত ফাদার দিলীপ এস কস্তা মূল প্রার্থনা কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
পরে সন্ধ্যায় কবরগুলোতে আলো ছড়িয়ে দিতে শত শত মোমবাতি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
বড়াইগ্রাম ছাড়াও নাটোর সদর, লালপুর, বাগাতিপাড়া, সিংড়া উপজেলার বিভিন্ন খ্রিস্টান অধ্যষিত এলাকায় এই দিবস পালন করা হয়।
বাসস/এনডি/সংবাদদাতা/১৯০৬/-টিকে
নাটোর, ২ নভেম্বর, ২০২৫ (বাসস) : নাটোরের খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে পালিত হয়েছে ‘অল সোলস ডে’ অর্থাৎ মৃত স্বজনের শান্তি কামনায় ‘আলোকময় প্রার্থনা’।
সারা বিশ্বের খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবছর ২ নভেম্বর এই বিশেষ দিনটি যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় পালন করেন। এ দিন মৃত ব্যক্তির শান্তি কামনায় সমাধিতে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়।
এ উপলক্ষে জেলার সর্ববৃহৎ খ্রিস্টান ধর্মপল্লী বড়াইগ্রামের বনপাড়ার লুর্দের রানী মা মারিয়া ক্যাথলিক সমাধিস্থানে বিশেষ খ্রিস্টযোগের আয়োজন করা হয়। বিকেলে এই আয়োজনে সহস্রাধিক খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীরা একত্রে প্রার্থনা করেন। প্রধান পাল-পুরোহিত ফাদার দিলীপ এস কস্তা মূল প্রার্থনা কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
পরে সন্ধ্যায় কবরগুলোতে আলো ছড়িয়ে দিতে শত শত মোমবাতি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
বড়াইগ্রাম ছাড়াও নাটোর সদর, লালপুর, বাগাতিপাড়া, সিংড়া উপজেলার বিভিন্ন খ্রিস্টান অধ্যষিত এলাকায় এই দিবস পালন করা হয়।