শিরোনাম
ঢাকা ৫ মে ২০২৫ (বাসস): জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেছেন, জেলা পর্যায়ে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা পর্যায়ে এনআইডি সংশোধনের যে ক্ষমতা ছিল সেটা জেলা কর্মকর্তাকেও দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে।
নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি আজ এ কথা বলেন।
মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘মানুষের সেবা নিশ্চিত করা জন্য যৌক্তিক আবেদন কমিশন অতিদ্রুত অনুমোদন দিচ্ছে। কমিশন ও সচিবালয় আমরা সবাই মিলে মানুষকে দ্রুত সেবা দিতে চাই।’
ডিজি বলেন, ‘আমাদের এনআইডি অনুবিভাগে প্রচুর আবেদন আছে। এগুলো যাতে দ্রুত নিষ্পত্তি করতে পারি সেজন্য দায়িত্ব বণ্টন করে দিচ্ছি। ইসি সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের মধ্যেও একটু ক্ষমতা পরিবর্তন করছি, যাতে সহজ হয়। আমাদের আঞ্চলিক পর্যায়ে ক্যাটাগরি করার ক্ষমতা দেওয়া আছে। আমরা মনিটরিং করছি।’
তিনি আরো বলেন, ডাবল এনআইডি যাদের রয়েছে তাদের ব্যাপারে পরিষ্কার সিদ্ধান্ত প্রথমটি রেখে দ্বিতীয়টি বাদ যাবে। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত যে তথ্য পেয়েছি ডাবল এনআইডি পাঁচ শতাধিক। তিনি বলেন, প্রায় ১৩ কোটির বেশি তথ্য একটা একটা করে খোজা সম্ভব নয়। কেউ যদি তথ্য দেয় আর আমরা যদি দেখতে পাই তবে ব্যবস্থা নেই।
প্রথম সিদ্ধান্ত ছিল রোহিঙ্গা বিষয়ক ডাটাবেজটা এপিআই এর মাধ্যমে ইসিকে দেওয়া।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য দপ্তর মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এই তথ্য আমাদের কাছে থাকবে। রোহিঙ্গা এবং বিদেশিদের আমরা আমাদের ডাটাবেজে প্রবেশ করতে দেব না।
তিনি বলেন, আমরা যদি রোহিঙ্গাদের আঙ্গুলের ছাপ যাচাই করতে পারি তাহলেই হবে। কাজেই তাদের ভোটার তালিকায় ঢুকে যাওয়া সহজ হবে না। ভোটার হতে যিনি আসবেন, আমরা যত রকমভাবে সম্ভব চেক করে নেবো।