জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কারে ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে : মৎস ও প্রাণি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

219

সংসদ ভবন, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ (বাসস) : জিনোম সিকোয়েন্সির মাধ্যমে ইলিশের পূর্ণাঙ্গ জীবতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট আবিস্কার করে এর উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।
আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য অসীম কুমার উকিলের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মৎস ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মো. আশরাফ আলী খান খসরু এ কথা জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের জাতীয় মাছ রূপালী ইলিশের জিনোম সিকোয়েন্স দেশীয় বিজ্ঞানী ও গবেষক দ্বারা উন্মোচিত হয়েছে। জিনোম সিকোয়েন্সিং’র মাধ্যমে ইলিশের পূর্ণাঙ্গ জীবতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট সম্পর্কে জানা যাবে। এতে ইলিশের সংরক্ষণ, প্রজনন স্থান সুনির্দিষ্টকরণ এবং মাইগ্রেশন বিষয়ে তথ্যপ্রাপ্তি সহজ হবে। ফলে ভবিষ্যতে ইলিশ সম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বায়োলজি এন্ড জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল আলমের নেতৃত্বে একটি গবেষক দল এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালযের প্রাণরসায়ন অনুপ্রাণ বিভাগের অধ্যাপক হাসিনা খানের নেতৃত্বে আরেকটি গবেষক দল পৃথকভাবে ইলিশের জীবন রহস্য উন্মোচন গবেষণার সাফল্য পেয়েছে।