জাতীয় জাদুঘরে শিলালিপি সম্পর্কিত বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠান

353

ঢাকা, ২৮ মে, ২০১৮ (বাসস) : প্রথম বারের মতো প্রকাশিত হলো জাতীয় জাদুঘরের শিলালিপি নির্দশনের তালিকাসমৃদ্ধ বই। বইটিতে জাতীয় জাদুঘরের সকল শিলালিপির তালিকা ও এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। শিলালিপির পরিচয়ের পাশপাশি বাংলায় মুসলিম শাসনের ইতিবৃত্তও বইটিতে তুল ধরা হয়েছে।
অধ্যাপক ও গবষেক মোহাম্মদ ইউসুফ সদ্দিেিকর লেখা ‘এ্যরাবিক অ্যান্ড ইন্সক্রিপশন্স ইন দ্য বাংলাদেশ ন্যাশনাল মিউজিয়াম’ শীর্ষক বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বক্তারা উপরোক্ত কথা বলেন।
বক্তারা বলেন, জাতীয় জাদুঘর বইটি প্রকাশ করে ঐতিহ্যপ্রেমী মানুষের জ্ঞানের পরিসরকে আরও সমৃদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি করেছে। বইটি বর্তমান প্রজন্মের মানুষ, বিদেশী পর্যটক এবং গবেষকদের চাহিদা পূরণ করবে।
জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফয়িা কামাল মলিনায়তনে রোবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত প্রকাশনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাদুঘরের সাবেক মহাপরিচালক ড. এনামুল হক। আলোচনায় অংশ নেন র্নথ সাউথ বশ্বিবদ্যিালয়রে ইতহিাস ও র্দশন বভিাগরে চয়োরম্যান অধ্যাপক ড. শরীফ উদ্দনি আহমদে ও বইয়ের লেখক অধ্যাপক মোহাম্মদ ই্উসুফ সিদ্দিক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জাতীয় জাদুঘররে সচবি মো. শওকত নবী।
শওকত নবী বলনে, এই প্রথম জাদুঘরের শিলালিপি সম্পর্কে নিদর্শন তালিকাসমৃদ্ধ বই প্রকাশ পেলো। বইটি দর্শনার্থী,পর্যটক ও গবেষকদের অনেক উপকারে আসবে। নতুন প্রজন্মের মানুষ বইটির মাধ্যমে জাদুঘরের নির্দশন সম্পর্কে জানতে পারবেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ সদ্দিকি বলনে, বাংলাদশে জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষতি সকল ইসলামকি শলিালপিি এমন কি সসেব শলিালপিসিহ যগেুলোর পাঠোদ্ধার র্পূবে করা হয়নি সগেুলোসহ তরৈি করা হয়ছেে এই র্বণনামূলক নর্দিশনতালকিা। এই শলিালপিি থকেে বাংলায় মুসলমি শাসনরে ইতবিৃত্ত পাওয়া যায়। এ বইটতিে শুধু শলিালপিরি লখোগুলো অনুবাদই করা হয়নি পাশাপাশি সে সময়রে মুসলমি সমাজ ও সময়রে সাথে তাদরে পরর্বিতন ও গভীরভাবে র্পযবক্ষেণ করা হয়ছে।ে
অধ্যাপক ড. শরীফ উদ্দনি আহমদে বলনে, মধ্যযুগরে বাংলার শলিালপিি মুসলমি ক্যালগ্রিাফি বা হস্তলখিন শল্পিানুসারে লখো হতো। ইসলাম র্ধমে প্রাণীদহে অঙ্কনে নষিধোজ্ঞা থাকায় লপি, ফুল, পত্র, বৃক্ষাদি ও নকশা অলংকরণরে দকিে শল্পিরিা মনোযোগী হয়ছেলিনে। আরবি ক্যালগ্রিাফরি ক্রমবকিাশরে ধারাক্রম মধ্যযুগরে বাংলার শলিালপিতিওে দৃশ্যমান। এই বইয়ে জাদুঘরে সংরক্ষতি সকল শলিালপিরি র্বণনা দয়ো হয়ছেে।
ড. এনামুল হক বলনে, বইটিতে দশেরে নানা অঞ্চলে ছড়যি়ে থাকা জমদিার বাড়ি ও মসজদিে অনকে সময় পরচিয় জ্ঞাপক কয়েক ছত্র বা নর্মিাতার নাম ও নর্মিাণ তারখি বাংলা লপিতিে লখো হয়ছে। বইয়ে এই বষিয়গুলো বশিদভাবে আলোচনা করা হয়ছেে। শিক্ষার্থী,গবেষক,জাদুঘর দর্শনার্থীরা এই বই থেকে শিলালিপি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।