বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো : সংস্কৃতি মন্ত্রী

838

ঢাকা, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ (বাসস) : সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর জীবন দর্শনের মূল বিষয় ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো, বঞ্চিতদের পাশে দাঁড়ানো ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শূন্য হাতে দেশ গড়ার কাজ শুরু করছেলিনে। কোনো গুদামে খাবার ছলি না, ব্যাংকে টাকা ছলি না , যাতায়াত ব্যবস্থা ছলি না। মাত্র সাড়ে তিন বছরে তিনি সবকিছুকেই গড়ে তুলেছেন।
আসাদুজ্জামান নূর জাতীয় জাদুঘররে কবি সুফয়িা কামাল মলিনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধু কীভাবে আামদের স্বাধীনতা এনেছেন’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে সভাপতত্বি করনে বাংলাদশে জাতীয় জাদুঘররে র্বোড অব ট্রাস্টজিরে সভাপতি শিল্পী হাসেম খান। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: নাসির উদ্দিন আহেমদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদশে জাতীয় জাদুঘররে মহাপরচিালক আবদুল মান্নান বিশ্বাস।
সংস্কৃতি মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান হঠাৎ করে বাঙালরি আশা-আকাঙ্খার প্রতীক হয়ে উঠেননি। চব্বিশ বছর তার কঠোর সংগ্রাম করতে হয়েছে স্বাধীনতা লাভের জন্য। তাঁর নেতৃত্বের কারিসমার ফলেই মাত্র নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু এর জন্য বাঙালি জাতিকে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘকাল আন্দোলন করতে হয়েছে।
মুনতাসীর মামুন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জীবন বাংলাদশেরে স্বাধীনতা সংগ্রামরেই ইতহিাস। ১৯৪৮ থেকে ১৯৭০ পর্যন্ত তাঁর প্রতটিি বছর আমাদরে ইতহিাসরে মাইলফলক এবং প্রতটিরি সঙ্গে তনিি জড়তি। অনকেরে ধারণা ১৯৬৬-১৯৭০ সময়কালরে মধ্যে বাংলাদশেরে আন্দোলনের সৃষ্ট।ি তা তো নয় , ১৯৪৮ সাল থকেইে বাংলাদশে স্বাধীন করার সংগ্রাম শুরু করেন বঙ্গবন্ধু ।
নাসির উদ্দিন আহমেদ বলেন, জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান বাংলাদশে ‘প্রাচ্যরে সুইজারল্যান্ড’ হবে বলে যে স্বপ্ন দখেছেলিনে, তনিি জীবতি থাকলে তা এতদনিে বাস্তবায়ন হতো। যুদ্ধবধ্বিস্ত বাংলাদশেে খাদ্য ঘাটত,ি বদৈশেকি মুদ্রার রজর্িাভ ছাড়াই বঙ্গবন্ধুর নতেৃত্বে ১৯৭৪-৭৫ র্অথবছরে ৮ শতাংশ জডিপিরি প্রবৃদ্ধি র্অজতি হয়ছেলি, যা এখন র্পযন্ত আর কখনও হয়ন।ি
শিল্পী হাসেম খান নতুন প্রজন্মের সন্তানদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবন পাঠ করার আহবান জানিয়ে বলেন , স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধুর মতো এত ত্যাগ শিকার বিশ্বের আর কোন নেতা করেননি। এ কারণেই সারা বিশ্ববাসী বঙ্গবন্ধুকে সাধারণ মানুষের নেতা, শ্রমজীবী মানুষের নেতা হিসেবে জানেন। তাঁর জীবন ও আন্দোলনের ইতিহাস সকল বয়সের মানুষেরই জানা প্রয়োজন।