বাসস দেশ-২৭ : ২৪ ঘন্টায় দেশে করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যু কমেছে, বেড়েছে সুস্থতা

180

বাসস দেশ-২৭
করোনা-আপডেট
২৪ ঘন্টায় দেশে করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যু কমেছে, বেড়েছে সুস্থতা
ঢাকা, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ (বাসস) : দেশে করোনাভাইরাস শনাক্তের ১৯০তম দিনে এই ভাইরাসে সংক্রমণের হার ও মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে, বেড়েছে সুস্থতার হার।
গত ২৪ ঘন্টায় ১২ হাজার ৯৯৯ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১ হাজার ৪৭৬ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। গতকাল ১০ হাজার ৭২৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্ত হয়েছিলেন ১ হাজার ২৮২ জন। গত ২৪ ঘন্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ। আগের দিন এ হার ছিল ১১ দশমিক ৯৬ শতাংশ। আগের দিনের চেয়ে আজ শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬১ শতাংশ কম।
দেশে এ পর্যন্ত মোট ১৭ লাখ ২৮ হাজার ৪৮০ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫২০ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মোট পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৯ দশমিক ৫৩ শতাংশ। গতকাল এই হার ছিল ১৯ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
আজ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘন্টায় হাসপাতাল এবং বাসায় মিলিয়ে সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৩৭২ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২ লাখ ৪০ হাজার ৬৪৩ জন।
আজ শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৭১ দশমিক ৩০ শতাংশ। আগের দিন এই হার ছিল ৭০ দশমিক ৯০ শতাংশ। আগের দিনের চেয়ে আজ সুস্থতার হার শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৩১ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। গতকালের চেয়ে আজ ৩ জন কম মৃত্যুবরণ করেছেন। গতকাল মৃত্যুবরণ করেছেন ৩৪ জন। এখন পর্যন্ত দেশে এ ভাইরাসে মৃত্যুবরণ করেছেন ৪ হাজার ৭৩৩ জন। করোনা শনাক্তের বিবেচনায় আজ মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪০ শতাংশ। গতকালও মৃত্যুর হার ছিল ১ দশমিক ৪০ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ‘করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘন্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১২ হাজার ৮৫০ জনের। আগের দিন সংগ্রহ করা হয়েছিল ১০ হাজার ৯৮ জনের। গতকালের চেয়ে আজ ২ হাজার ৭৫২টি নমুনা বেশি সংগ্রহ হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় দেশের ৯৪টি পরীক্ষাগারে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে
১২ হাজার ৯৯৯ জনের। আগের দিন নমুনা পরীক্ষা হয়েছিল ১০ হাজার ৭২৩ জনের। গত ২৪ ঘন্টায় আগের দিনের চেয়ে ২ হাজার ২৭৬টি বেশি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

বিস্তারিত আসছে………

বাসস/এএসজি/এমএসএইচ/২০০৫/-এবিএইচ